কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে


বিশ্বে নানা প্রকার ফল রয়েছে,কিন্তু কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে এবং বিশ্বে বিভিন্ন দেশে কমলালেবু খাওয়াকে কি বলে। যদিও অঞ্চলভেদে এবং ভাষাগত ভিন্নতার কারণে একই রকম ফল একেক দেশে একেক নামে ডাকা হয়। অর্থাৎ উপরোক্ত বিষয়ে জানতে নিচের লেখাগুলো পড়ুন।
কমলালেবুকে-বিশ্বের-নানা-দেশে-কী-নামে-ডাকে
আসলে জানার আগ্রহ মানুষকে অসীম করে তোলে। তথাপি মানুষ আরও জানতে ও বুঝতে চায়।

পেজ সূচিপত্রঃ কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে

কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে
বিশ্বে বিভিন্ন দেশে কমলালেবু খাওয়াকে কি বলে
শেষ কথা

কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে

  • বাংলাদেশে কমলাকে কমলা এবং ইংরেজিতে Orange বলে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কমলা চাষ হচ্ছে। সাধারণত বাংলাদেশে কমলালেবু তাজা এবং জুস হিসেবেই বেশি খাওয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়াও বিভিন্ন সালাদেও কমলালেবু ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
  • ভারতে কমলালেবুকে কমলা বা Orange বলা হয়। তবে দেশটির বিভিন্ন প্রদেশে কমলা লেবুকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়ে থাকে। যেমন-উত্তর ও মধ্য ভারতে, অর্থাৎ মহারাষ্ট্রের নাগপুরে উৎপাদিত কমলালেবুকে সাঁত্রা (Santra) বা নাগপুরি সাঁত্রা বলে, কারণ এখানে এটি প্রচলিত নাম। আবার উত্তর-পূর্ব বিশেষ করে মেঘালয়ে উৎপাদিত কমলাকে খাসি ম্যান্ডারিন নামে অভিহিত করা হয়। সিকিমে উৎপাদিত কমলাকে সিকিম ম্যান্ডারিন বলা হয়ে থাকে।
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমলালেবুকে Orange নামেই পরিচিত। এখানে কমলালেবু অনেক ধরনের পাওয়া যায়। যেমন-নাবেল, ভ্যালেনসিয়া, হোমো অরেঞ্জ ইত্যাদি। এটি প্রায়ই জুস, সালাদ বা বিভিন্ন ডেজার্টে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

আরও পড়ুনঃ নানা উপাদান মিশ্রিত স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি রেসিপি

  • যুক্তরাজ্যেও কমলালেবুকে Orange নামেই বলা হয়। এই ফলটি মূলত সালাদ, জুস বা নানা প্রকার মিষ্টান্নে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে মজার বিষয় হলো, যুক্তরাজ্যে কিন্তু কমলালেবুর বিভিন্ন প্রজাতি ও নানা প্রকারের কমলালেবু পাওয়া যায়।
  • অস্ট্রেলিয়ায় কমলালেবুকে সাধারণত Orange বলা হয়।। এখানে বিভিন্ন প্রজাদির কমলা পাওয়া যায়, যেমন-সুস্বাদু ও বীজহীন নাভেল অরেঞ্জ  আবার জুসের জন্য জনপ্রিয় হলো ভ্যালেনসিয়া অরেঞ্জ ইত্যাদি ছাড়াও আকৃতিতে ছোট এবং সহজে খোসা ছাড়ানো যায় এমন কমলালেবু হলো ম্যান্ডারিন বা ক্লেমেন্টাইট ইত্যাদি।
  • ফ্রান্সে কমলালেবুকে 'l'Orange (লা অরেঞ্জ) বলা হয়।। ফ্রান্সে কমলা বেশ জনপ্রিয় এবং এটি বিভিন্ন ডেজার্ট ও সাইট্রাস বেজড খাবারে ব্যবহৃত হয়। এখানে Blood Orange বা লাল কমলা বেশ জনপ্রিয়।
  • জার্মানিতেও কমলালেবুকে Orange বলা হয়। জার্মানিতে কমলার জুস খুবই জনপ্রিয় এবং এটি বিভিন্ন খাবারে স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • ইতালিতে কমলাকে Arancia (আরানচিয়া) বলা হয়। ইতালিতে কমলার অনেক প্রজাতি রয়েছে। এটি সাধারণত মিষ্টান্ন, জুস এবং সালাদে ব্যবহৃত হয়।
  • স্পেনে কমলাকে Naranja (নারানহা) বলা হয়। স্পেনের বিভিন্ন অঞ্চলে কমলা উৎপাদিত হয় এবং এটি সাইট্রাস-based ডেজার্ট এবং জুসে ব্যবহৃত হয়।

  • মেক্সিকোতেও কমলাকে স্প্যানিশ ভাষায় Naranja (নারানহা) বলা হয়। মেস্কিকোতে কমলা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং বিভিন্ন জুস, ডেজার্ট এবং সালাদে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
  • চীনা ভাষায় কমলালেবুকে চেং (Chéng) বলা হয়। অন্যান্য দেশের ন্যায় চীনেও কমলা খুবই জনপ্রিয় একটি ফল। এটি তাজা, জুস সহ বিভিন্ন ডেজার্টে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 
  • কমলালেবুকে জাপানী ভাষায় オレンジ (Orenji) বলা হয়। জাপানে Mikan নামে ছোট্ট জাতের একটি কমলা খুবই জনপ্রিয়, যা শীতকালে খাওয়া হয়।
  • রাশিয়াতে রাশিয়ান ভাষায় কমলালেবুকে Апельсин (Apelsin) বলা হয়। যেটি ইংরেজি অরেঞ্জ থেকে এসেছে। এখানে কমলা সাধারণত শীতকালে খাওয়া হয় এবং এটি সালাদ, জুস এবং ডেজার্টে ব্যবহৃত হয়। 
  • ব্রাজিলে কমলালেবুকে পর্তুগিজ ভাষায় Laranja (লারানজা) বলা হয়। অন্যান্য দেশের ন্যায় ব্রাজিলে কমলার বিভিন্ন জাত রয়েছে এবং এটি জুস ও অন্যান্য সাইট্রাস-based খাবারে ব্যবহৃত হয়।
  • তবে দক্ষিণ আফ্রিকাতে কমলাকে Orange-ই বলা হয়। তবে আফ্রিকান্স ভাষায় একে অবশ্য "Lemoen" বলা হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের ন্যায় দক্ষিণ আফ্রিকাতেও প্রচুর কমলা উৎপাদন হয়ে থাকে। এটি জুস, মিষ্টান্ন বা সালাদে ব্যবহৃত হয়। দক্ষিণ আফ্রিকাতে বেশি উৎপাদিত ও রপ্তানি করা কমলা হল নাভি (Navel) এবং ভ্যালেন্সিয়া (Valecia)

  • মিশরে কমলাকে برتقال ‘(Burtuqal)’ বাংলা শব্দে ‘বুরতুকাল’ বলা হয়। অন্যান্য দেশের মতই মিশরে কমলা অত্যন্ত জনপ্রিয় ফল। এটি বেশিরভাগ সময় তাজা বা জুস হিসেবে খাওয়া হয়। উল্লেখ্য যে, মিশরে প্রায় ৮০ শতাংশ রপ্তানি আয়ের একটি বড় উৎস হলো এই লেবুজাতীয় ফসল থেকে।
  • পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা যেহেতু উর্দু, তাই উর্দুতে কমলাকে  مالٹے' (Malte) বা নারাঞ্জি বলা হয়ে থাকে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় পাকিস্তানেও কমলার তাজা জুস, খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া, সালাদ এবং বিভিন্ন ডেজার্টে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে এদেশে কিনো (Kinnow) নামের কমলাটি সংকর প্রজাতির হওয়ায় তা বেশি পাওয়া যায়।
  • শ্রীলঙ্কাতে কমলালেবুকে স্থানীয় সিংহলী ভাষায় কম্বাল (Kombal) বা কম্বাল পালো (Kombal Pallo) নামে বলা হয়ে থাকে, তবে সাধারণভাবে এটি অরেঞ্জ (Orange) হিসেবেই বেশি পরিচিত। শ্রীলঙ্কাতেও কমলালেবু খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া হয়, এ ছাড়াও জুস, বিভিন্ন ডেজার্টেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
  • নেপালি ভাষায় কমলালেবুকে বলা হয় সুন্তলা (Suntala)। সাধারণভাবে এখানে কমলালেবুকে অরেঞ্জ (Orange) নামেই বেশি পরিচিত। অন্যান্য দেশের ন্যায় নেপালেও কমলালেবু খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া হয়, রস বা জুস করে এবং নানা প্রকার সালাদে কমলালেবুর ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

মূলত, বিভিন্ন দেশে কমলার নাম ভিন্ন হতে পারে, তবে কমলার পুষ্টিগুণ এবং ব্যবহার সব দেশেই প্রায় একই সমান। কমলা সব জায়গায় জনপ্রিয় এবং এটি সাইট্রাস পরিবারভুক্ত ফল হিসেবে বিভিন্ন খাবার, জুস বা ডেজার্টে ব্যবহৃত হয়।

বিশ্বে বিভিন্ন দেশে কমলালেবু খাওয়াকে কি বলেঃ

কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে বিষয়ের আলোকে উপরে বর্ণিত দেশগুলোতে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এই বাক্যটিকে কিভাবে বলা হয়, সেটি জানতে পারলে আমাদের ভাষাগত একটা ধারণা তৈরি হতে পারে। যেমন-

  • বাংলাদেশের বাংলা ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এবং ইংরেজিতে হবে I like to eat oranges। অর্থাৎ আমি অর্থ (I), কমলা অর্থ (Orange), খেতে অর্থ (to eat) এবং পছন্দ করি অর্থ (Like/Prefer)। আবার অন্যভাবে বলতে গেলে তা হয়-আমার কমলা খেতে ভালো লাগে (My liking is to eat oranges) বা আমি কমলা খেতে ভালোবাসি (I love to eat oranges)।

আরও পড়ুনঃ প্রতিদিন একটি পেয়ারা খেলে মিলবে যেসব উপকার

  • ভারতের রাস্ট্রীয় ভাষা যেহেতু হিন্দি তাই আমি কমলা খেতে পছন্দ করি এটি হিন্দিতে হবে-(Mujhe Santre khana pasand hai)। আবার তা তামিল ভাষায় (Enakku aaranju saappida pidikkum), তেলেগু ভাষায় (Naaku narinja tinadam ishtam), কন্নড় ভাষায় (Nanage kittale tinnalu ishta) এবং মারাঠি ভাষায় হবে (Mala santri khayla aavadtat)।
  • যুক্তরাষ্ট্রের মাতৃভাষা যেহেতু ইংরেজি তাই আমি কমলা খেতে পছন্দ করি এটি যুক্তরাষ্ট্রে ইংরেজি ভাষায় হবে (I like to eat oranges)- বা সাধারণভাবে তা হবে I like oranges।
  • যুক্তরাজ্যের মাতৃভাষা যেহেতু ইংরেজি তাই আমি কমলা খেতে পছন্দ করি এটি যুক্তরাজ্যে ইংরেজি ভাষায় হবে (I like to eat oranges)- বা সাধারণভাবে তা হবে I like oranges।
  • অষ্ট্রেলিয়ান বা ইংরেজি ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এটি হবে (I like to eat oranges)- বা প্রচলিত ভাবে তা হবে I love oranges।
  • ফ্রান্সে যেমন-‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি, আপেল নয়’ এই বাক্যটির ফরাসি অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, আমি পছন্দ করি ('J'aime); এরপরের শব্দটা হলো কমলা খেতে ('manger des oranges') এবং আপেল নয় ('pas des pommes')
  • যেমন জার্মানি ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ তা হবে Ich esse gerne Orangen
  • ইতালীয় ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ তা হবে-Mi piace mangiare le arance বা সহজভাবে বলা যায় Mi piacciono le arance। অর্থাৎ Mi piace অর্থ হলো আমার ভালো লাগে বা পছন্দ করি; mangiare অর্থ হবে ‘খেতে’ এবং le arance এর অর্থ হবে ‘কমলা’।
  • স্পেনে স্প্যানিশ ভাষা প্রচলিত হওয়ায় এখানে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এর অর্থ হবে 'Me gusta comer maranjas' (অর্থাৎ মে গুস্তা কোমের নারানহাস)। মূলত আমার ভালো লাগে বা আমি পছন্দ করি (Me gusta), খেতে (comer) এবং কমলার (maranjas)
  • মেক্সিকোর সর্বাধিক ভাষা স্প্যানিশ তাই এখানে স্প্যানিশ ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এর অর্থ হবে 'Me gusta comer maranjas' (অর্থাৎ মে গুস্তা কোমের নারানহাস)। মূলত আমার ভালো লাগে বা আমি পছন্দ করি (Me gusta), খেতে (comer) এবং কমলার (maranjas)
  • চীনে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এটি চীনা ভাষায় হবে (Wǒ xǐhuan chī chéngzi)। অর্থাৎ আমি (Wǒ), পছন্দ করি (xǐhuan), খাওয়া (chī) এবং কমলা (chéngzi)
  • জাপানে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এটি জাপানি ভাষায় হবে- (Watashi wa orenji ga suki desu)। অর্থাৎ আমি (Watashi), পছন্দ করি (suki desu) এবং কমলা (orenji)
  • রাশিয়ান ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এটি হবে-(Mne nravitsya yest' apelsiny) অথবা সহজভাবে বলতে গেলে তা হবে (Ya lyublyu apelsiny)। অর্থাৎ আমি (Ya), পছন্দ করি/ভালাবাসি (lyublyu) বা আমার ভালো লাগে বা পছন্দ করি (Mne nravitsya), খাওয়া (yest') এবং কমলালেবু (apelsiny)
  • ব্রাজিলের পর্তুগিজ ভাষায় আমি কমলা খেতে পছন্দ করি (Eu gosto de comer laranja-উই গোস্ত জি কোমের লারাঞ্জা) বা প্রচলিত ভাবে বলতে গেলে (Eu adoro laranja-উই আডোরা লারাঞ্জা) । অর্থাৎ আলাদা ভাবে হবে-আমি (Eu), পছন্দ করি (gosto), খুব ভালোবাসি (adoro), এর (de), খেতে (comer) এবং কমলা (laranja)
  • মূলত দক্ষিণ আফ্রিকাতে বিভিন্ন ভাষা প্রচলিত আছে, তবে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ ইংরেজি ভাষায় হবে "I like to eat Oranges" আর আফ্রিকান্স ভাষায় তা হবে "Ek hou van lemoene eet", আবার আফ্রিকায় জুলু ভাষায় তা হবে "Ngiyathanda ukudla ama-orange"
  • মিশরীয়দের ভাষা আরবী, তাই আরবীতে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ হবে "Ana bahebb akl el-portu'an"। অর্থাৎ আমি অর্থ ‘Ana’, পছন্দ করি অর্থ ‘baheb’, খাওয়া অর্থ ‘akl’ এবং কমলা অর্থ ‘el-portu'an’ বা `al-burtuqal'।
  • পাকিস্তানের উর্দু ভাষায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ হবে `Mujhe malte khana pasand hai'। অর্থাৎ এখানে আমি/আমাকে বলতে ‘Mujhe’, কমলা বলতে ‘malte’, খাওয়া বলতে ‘khana’ এবং পছন্দ করি বা ভালো লাগে বলতে ‘pasand hai’
  • শ্রীলঙ্কায় ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এটি সিংহলি ভাষায় হবে-Mame narange kheyata istutai (মামে নারংগে খেয়াটা ইস্তুতাই) বা Ami komola kheyai pasenawa (আমি কমলা খেয়াই প্যাসেনawa)। অর্থাৎ আমি (Mame) বা আমি (Ami), কমলা (narange), খেতে (kheyata বা kheyai) এবং পছন্দ করি (istutai বা pasenawa)।
  • নেপালে ‘আমি কমলা খেতে পছন্দ করি’ এই বাক্যটি নেপালি ভাষায় হবে-মাইল কমলার খাওয়া মন পরচা (Maile komalā khā'ēra man parcha) বা মাইল কমলার খায়ি পছন্দ গরি (Maile komalā khā'ī pasanda gari)। অর্থাৎ আমি অর্থ মাইল (Maile), কমলা অর্থ কমলা (komalā), খাওয়া অর্থ (khā'ēra বা khā'ī), পছন্দ করি/ভালোবাসি (man parcha) এবং পছন্দ করি (pasanda gari)।

কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে -শেষ কথা:

পৃথিবী নামক গ্রহটিতে ২০৬টি দেশ আছে। আর বিশাল এই পৃথিবীর নানান দেশের নানান সংস্কৃতির কারণে পোশাক-পরিচ্ছেদ, ভাষাগত ভিন্নতা, খাবার-দাবারের নামের ভিন্নতাসহ বৈচিত্র্যময় সবকিছু! আর তাই, কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে সেটা জানাটাও আমাদের কাছে অত্যন্ত জরুরী। আসলে বিভিন্ন দেশে কমলার নাম প্রায় এক হলেও স্থানীয় ভাষায় উচ্চারণে বা বানান একটু পরিবর্তন হতে পারে। মোট কথা, কমলা বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ফল এর বিভিন্ন জাত ও প্রজাতি মোটামুটিভাবে সব স্থানেই পাওয়া যায়।

আরও পড়ুনঃ শীতকালে ফোটে এমন ৫০টি ফুলের নামের তালিকা

আশা করি. কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে তা ভালোভাবে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। এ রকম আরও তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। পরিশেষে কমলালেবুকে বিশ্বের নানা দেশে কী নামে ডাকে বিষয়ক আর্টিকেলে আপনার সম্পৃক্ততা ও দীর্ঘক্ষণ অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Mithu Sarker
Mithu Sarker
আমি মিঠু সরকার, দুই বছর ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং ও এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখে আসছি। ব্লগ পোস্ট, ওয়েব কনটেন্ট ও মার্কেটিং রাইটিংয়ে আমার বিশেষ দক্ষতা রয়েছে। মানসম্মত ও পাঠকবান্ধব লেখার মাধ্যমে অনলাইন সফলতা গড়াই আমার লক্ষ্য।