বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী - বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয়
বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয় তা জানাটাও জরুরী।
পেজ সূচিপত্র: বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী - বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয়
বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরীবিয়ের আগে ছেলেদের করণীয়
বিয়ের আগে মেয়েদের করণীয়
উপসংহার
বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী:
কিছু কাজ রয়েছে যা বিবাহ করার পূর্বে অবশ্যই করতে হবে। নির্দিষ্ট এই কাজগুলো না করলে পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সব ধরনের সমস্যা এড়াতে অবশ্যই আপনাকে নিম্ন বর্ণিত কাজগুলো যথাযথভাবে করতে হবে।
- শারীরিক এবং মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করুন: বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী তার মধ্যে অবশ্যই আপনাকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। শারীরিক এবং মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ না করে হুট করে যদি আপনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যান, তাহলে খুব সহজেই নতুন মানুষটির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন না। আর এর ফলে সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই অবশ্যই বিবাহের পূর্বে শারীরিক এবং মানসিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
- একে অপরের সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন: আপনি যাকে আপনার সারা জীবনের সঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে চাচ্ছেন তার সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে। সে কি করতে পছন্দ করে, কি খেতে পছন্দ করে বা কোন ধরনের ধ্যান-ধারণা পোষণ করে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে। কেননা এই বিষয়গুলো যদি আপনি ভালোভাবে না জানেন তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে সাংসারিক জীবনে সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আরো পড়ুন: ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্ক জোড়া লাগানোর কৌশলসমূহ
- স্ত্রী বা স্বামীকে গ্রহণ করার মন-মানসিকতা তৈরি করুন: স্বামী এবং স্ত্রী উভয়কেই উভয়ের গ্রহণ করার মত মন মানসিকতা তৈরি করতে হবে। উভয়ের জন্যই উভয়কে কিছু ছাড় দিতে হবে। যদি আপনি আপনার স্ত্রী কিংবা স্বামীকে গ্রহণ করার মন-মানসিকতা তৈরি করতে না পারেন তাহলে কিন্তু সমস্যা হতে পারে। তাই অবশ্যই উভয়কেই উভয়ের গ্রহন করার মত মন মানসিকতা থাকতে হবে।
- অর্থনৈতিক সচ্ছলতা অর্জন করুন: বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী তার মধ্যে পূর্ব থেকেই আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি বিবাহের পূর্বে আর্থিকভাবে সচ্ছল হতে না পারেনম তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে স্ত্রীর ভরণপোষণ করতে গিয়ে হিমশিম খেতে পারেন। বিবাহ করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট কোন পেশায় যুক্ত হতে হবে এবং আর্থিকভাবে সচ্ছল হতে হবে।
- পারিবারিক সম্মতিতে বিয়ে করুন: দিয়ে অবশ্যই পারিবারিকভাবে করতে হবে। যদি আপনার নিজস্ব কোন পছন্দ থেকে থাকে সেক্ষেত্রে তা পরিবারের কে জানাতে হবে এবং তাদের সম্মতি আদায় করতে হবে। পরিবারের বিনা সম্মতিতে বিবাহ করলে আপনি বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই পরিবার এবং মুরুব্বিদের অগোচরে বিবাহ করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এছাড়া বৈধ অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ শুদ্ধ হবে কিনা সেই বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।
- ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি আনুগত্যতা: সাধারণত একেকজন ব্যক্তির জীবনের গুরুত্ব একেক রকম হতে পারে। অর্থাৎ বিয়ের আগে অবশ্যই ধর্মীয় সামঞ্জস্যতা বিবেচনায় আনতে হবে। অবশ্য সেক্ষেত্রে বিশ্বাস, ঐতিহ্য ও রীতিনীতির মতো বিষয়গুলি নিয়ে কথা বলা জড়িত। এক্ষেত্রে সমস্যার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়, একজন যদি খুব ধার্মিক হন তাহলে অপরজন সেই বিষয়টিকে হালকা ভাবে নিতেই পারেন। সুতরাং এই ধরনের বিষয়গুলি সংসারে বিবাদের অন্যতম কারণ হতে পারে।
- যোগাযোগে দক্ষতা অর্জন: বর্তমানে একে অপরের সাথে যোগাযোগের অনেক মাধ্যম রয়েছে। অর্থাৎ নিয়মিত বা সার্বক্ষণিক যোগাযোগ মানেই সুখী বৈবাহিক সম্পর্ক। জীবনের প্রতিকুলতায় যেখানেই দাঁড়ান না কেন, দুইজন নর-নারীকে অবশ্যই দক্ষতার সাথে, স্বাধীনভাবে এবং সৎ থেকে একে অপরের সাথে কথা বলতে হবে। আসলে কথা বলার কারনে অনেক মানসিক ভুল বোঝাবুঝির নিরসন হয়ে থাকে। যেমন বলা যেতে পারে, যদি একজন রাগান্বিত হয়ে থাকেন বা কোন সমস্যায় পড়েন, তাহলে তা অপরজনের নিকট প্রকাশ করা, যাতে করে সে যেন বুঝতে পারে আপনি সৎ।
- দ্বিধা-দ্বন্দ্বের সমাধান: বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী তার মধ্যে আপনাকে বুঝতে হবে দাম্পত্য জীবনে বিবাদ থাকবে, এটা স্বাভাবিক। অর্থাৎ এ রকম ধরনের বিষয়গুলিতে দুজনেই বন্ধুত্বপূর্ণ মানসিকতায় এবং কার্যকরভাবে বিরোধগুলি সমাধান করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে একে াপরের সমস্যাগুলো ধৈর্য্য সহকারে শোনা এবং বিভিন্ন আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে তা সমাধান করা। উদাহরণ হিসেবে বিষয়টা এরকম হতে পারে, যেমন-একজন শহরে থাকতে চান, কিন্তু অপরজন গ্রামেই থাকতে চান। এরকম অবস্থায় অবশ্যই একটি সমঝোতায় উভয়কে আসতে হবে, যাতে উভয়েরই উপকার ঘটে।
- জীবনধারার সামঞ্জস্যতা: উভয়েরই জীবনধারা সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। অর্থাৎ শখ, অবসর সময় কাটানো, বিভিন্ন সামাজিকীকরণ মূলক কাজ-কর্ম এবং সর্বোপরি নানা ধরণের সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যস্ততা ইত্যাদি বিষয়গুলি দাম্পত্য জীবনে চরমভাবে প্রভাব ফেলে। তাই এ ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে উভয়ের মধ্যে সমঝোতা থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনটা হতে পারে যে, একজন বাইরে সময় কাটান, আবার অপরজন বাড়িতে থাকতেই বেশি পছন্দ করেন। অর্থাৎ এ ধরনের পরিস্থিতিগুলি দ্বন্দ্ব উৎপত্তির অন্যতম কারণ। তাই, অবশ্যই এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় রাখতে হবে।
- লক্ষ্যে অন্তর্মিল থাকা: দম্পতিদের তাদের দু’জনের মধ্যে ভবিষ্যতের জন্য অভিন্ন উদ্দেশ্য ও ইচ্ছা থাকতে হবে। অর্থাৎ চাকরি, পরিবার-পরিজন, ব্যক্তিগত উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ ভাবনা ইত্যাদি বিষয়গুলোর সাথে একে অপরের মিল বা সমঝোতা থাকতে হবে। অর্থাৎ উদ্দেশ্য এক হলে ভবিষ্যৎ সঠিক পথে এগোবে। বিষয়টি নিয়ে উদাহরণ হিসেবে দেখলে এমনটা হতে পারে, যেমন-একজন সন্তান নিতে আগ্রহী কিন্তু অন্যজনের তাতে কোন সম্মতি নেই। অর্থাৎ এ ধরণের বিষয়গুলি সম্পর্কের ক্ষেত্রে উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয়:
বিয়ের আগে ছেলেদের করণীয়:
বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয় হিসেবে ছেলেদের বিশেষ কিছু প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। এই প্রস্তুতিগুলো গ্রহণ করার পূর্বে বিয়ে করা উচিত হবে না। কেননা আপনি যদি নিম্নবর্ণিত প্রস্তুতিগুলো যথাযথভাবে গ্রহণ না করেই বিবাহ করেন সেক্ষেত্রে পরে সাংসারিক জীবনে অশান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
তাই আপনি যদি সব ধরনের ঝামেলা এড়াতে চান সেক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত প্রস্তুতি গুলো গ্রহণ করুন। বিবাহ পূর্ব যে সকল প্রস্তুতির কথা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে সেই বিষয়গুলো যদি আপনি যথাযথভাবে পূরণ করেন তাহলে আশা করা যায় সাংসারিক জীবনে সুখী হতে পারবেন। যাই হোক চলুন দেখে নেই, বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয় হিসেবে ছেলেদের করণীয় দিকগুলো।
- দায়িত্ব কাঁধে নেয়ার মন-মানসিকতা তৈরি করা: বিবাহ করার পূর্বে ছেলেদেরকে বিশেষভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। ব্যাচেলার জীবন এক রকম আর সাংসারিক জীবন ভিন্ন। সাংসারিক জীবনে যখন আপনি প্রবেশ করবেন তখন অনেক দায় দায়িত্ব আপনার কাঁধে চলে আসবে। সেই দায়-দায়িত্ব গুলো আপনি সঠিকভাবে বহন বহন করার মত মন মানসিকতা এবং যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
- ছাড় দেওয়ার মন মানসিকতা তৈরি করা: আপনাকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে পৃথিবীর সকল মানুষ তার নিজের মত। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা কোন ব্যক্তিকে অন্য কোন ব্যক্তির অনুরূপ করে সৃষ্টি করেননি। সুতরাং আপনি যাকে বিবাহ করতে চাচ্ছেন তার কিছু কিছু বিষয় আপনার কাছে অপছন্দ হতে পারে। সে বিষয়গুলো সম্পর্কে ছাড় দেয়ার মন মানসিকতা থাকতে হবে। তা না হলে সাংসারিক কলাহের সূত্রপাত হবে।
- ধৈর্য শক্তি অর্জন করা: বিবাহের পরে পুরুষদেরকে চরম ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয়। আপনি যদি ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে ব্যর্থ হন সে ক্ষেত্রে কিন্তু সাংসারিক জীবনে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে এমনকি বিবাহ বিচ্ছেদের মত ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। তাই অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য শক্তি অর্জন করতে হবে।
আরো পড়ুন: কখন চুলে সরিষার তেল ব্যবহার করবো - সরিষার তেলের নানান উপকারিতা
- মূল্যায়ন করা: প্রত্যেকটি মানুষের নিজস্ব মতামত ব্যক্তিত্ব রয়েছে। তাই অবশ্যই প্রত্যেকের উচিত প্রত্যেককে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা। আপনি যদি সঠিকভাবে আপনার স্ত্রীকে মূল্যায়ন করতে না পারেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু সাংসারিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই আপনাকে যথাযথ মূল্যায়ন করতে হবে।
- শারীরিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা: বিবাহ করার জন্য শারীরিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা শারীরিকভাবে যদি আপনি প্রস্তুতি গ্রহণ না করেন তাহলে সাংসারিক জীবন অসুখী হতে পারে। তাই অবশ্যই আপনাকে বিবাহের পূর্বে শারীরিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
বিয়ের আগে মেয়েদের করণীয়:
বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয় হিসেবে মেয়েদের বিশেষ কিছু প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। কেননা বিবাহ একটি স্থায়ী বন্ধন। আর এই বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পূর্বে যদি আপনি বিশেষ প্রস্তুতি গ্রহণ না করে, তাহলে ঠুনকো কারণে বিবাহের মতো স্থায়ী বন্ধন বিনষ্ট হয়ে যেতে পারে।
তাই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয়, সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে উপরে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরা হয়েছে। নিচে বিয়ের আগে মেয়েদের করণীয় কাজ সমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
- ত্বকের যত্ন: যেটি অত্যন্ত জরুরী। কারণ বিয়ের আগে নিজেকে একটু সুন্দর করে তোলা, তাতে যেমন নিজেরও ভালো লাগবে, ঠিক তেমনি যার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন, তারও ভালোলাগার একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে।
- চুলের যত্ন: বিয়ের প্রস্তুতি হিসেবে অবশ্যই চুলের যত্ন নেয়াটা ভীষণ দরকার। কারণ অগোছালো বা অপরিস্কার চুল এটি যেমন নিজের সৌন্দর্য হানি ঘটায়, তেমনি অপরকেও বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়তে হয়ে থাকে।
- ফেয়ারনেস: অর্থাৎ স্বাভাবিকের চেয়ে নিজেকে একটু ব্যতিক্রম করে তোলা। আজকাল বাজারে ফেয়ারনেসের নানা কসমেটিকস রয়েছে, যা ব্যবহারে নিজেকে লাবণ্যময়ী করে তোলা যায়।
- কনসিডার করার মন মানসিকতা: বিয়ে করার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ হিসেবে কনসিডার করার মানসিকতা আগে থেকেই তৈরি করা ভালো। এতে করে অনেক সমস্যারই সমাধান খুব অনায়াসে সম্ভব করে তোলে।
- শারীরিক প্রস্তুতি: সাধারণত এ বিষয়ে অভিজ্ঞদের নিকট থেকে পরামর্শ গ্রহণ করা, বিশেষ করে মা-দাদি, নানী তাদের নিকট থেকে শারীরিক প্রস্তুতিমূলক কিছু বিষয়ের দিক-নির্দেশনা অগিম্র জানা থাকলে পরবর্তীতে তা সমস্যার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেনা।
উপসংহার:
মনে রাখবেন, উপযুক্ত বয়স হলে অবশ্যই আপনাকে বিবাহ করতে হবে। উপযুক্ত বয়স হলেও যদি আপনি বিবাহ না করেন সেক্ষেত্রে কিন্তু বিপথে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপযুক্ত বয়সে বিবাহ করতে গিয়ে যদি উপরে উল্লেখিত কোন শর্ত পূরণ করতে না পারেন, এরপরেও আপনার উচিত হবে বিবাহ করা। কেননা এতে করে আপনি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন এবং পাপমুক্ত থাকতে পারবেন।
আরো পড়ুন: যেভাবে গোলাপ ও জবা ফুল দিয়ে সহজেই হতে পারে রূপচর্চা
বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী - বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয় সে বিষয়গুলো ইতোমধ্যেই উপরে তুলে ধরা হয়েছে। আশাকরি গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। যদি আপনার কাছে এই আর্টিকেলটি উপকারী মনে হয় তাহলে সকলের সাথে আর্টিকেল শেয়ার করবেন। এতে করে তারাও বিবাহ করার পূর্বে প্রস্তুতি গ্রহণ করার ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবে। পরিশেষে আজকের বিয়ের আগে যে ১০টি বিষয় জানা খুবই জরুরী - বিয়ের আগে ছেলে ও মেয়েদের করণীয় বিষয়ক আলোচনায় আপনার দীর্ঘক্ষণ উপস্থিতি ও সম্পৃক্ততার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url