সজনে পাতার ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা, ভিটামিন এবং সতর্কতাগুলি কি কি?
সজনে পাতার অনেক গুণের মধ্যে নিম্নে সজনে পাতার ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা ও ভিটামিন এবং সতর্কতাগুলি কি কি? তা বর্ণিত হলো:
সজনে পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনসহ অন্যান্য উপাদান, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয়।
পোস্ট সূচিপত্র: সজনে পাতার ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা, ভিটামিন এবং সতর্কতাগুলি কি কি?
সজনে পাতার ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা
সজনে পাতার অপকারিতাসমূহ
সজনে পাতায় কি কি ভিটামিন আছে?
যে সব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সজনে পাতার বৈজ্ঞানিক নাম
সজনে পাতার ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা, ভিটামিন এবং সতর্কতাগুলি কি কি? - পরিশেষে
সজনে পাতার ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা:
- শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ সজনে পাতায় থাকা উপাদানসমূহ শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাগুলি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।
- শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়ার ফলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে থাকে। সাধারণত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এবং যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা কম তাদের জন্য বিশেষ উপকারী সজনে পাতা।
- রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: সাধারণত সজনে পাতায় Isohiocyanates নামক একটি বিশেষ উপাদান থাকায় তা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে থাকে। গবেষণায়র তথ্য অনুযায়ী দেখা গেছে যে, সজনে পাতা গুড়ো করে বা নিয়মিত খাওয়ার ফরে তা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আরও পড়ুন: বোম্বাই মরিচের অসাধারণ ১৩টি কার্যকরী উপকার - বোম্বাই মরিচের এই পুষ্টি গুণাগুলো কি?
- লিভার সুস্থ্য থাকে: অর্থাৎ সজনে পাতায় থাকা উপাদানগুলি লিভারের ক্ষতিগ্রস্ততা কমানোর মাধ্যমে লিভারকে সুস্থ্য ও রাখতে সহায়তা করে থাকে। আসলে আমরা শরীরের নানাবিধ সমস্যার কারণে যে সমস্ত ওষুধপত্র খেয়ে থাকি, তার বেশিরভাগই লিভার ও কিডনির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
- কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা: সাধারণত সজনে পাতায় থাকা উপাদানগুলি আমাদের রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে থাকে। অর্থাৎ রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হার্টের সমস্যা, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ইত্যাদি নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়ে। কিন্তু নিয়মিত সজনে পাতার খেতে পারলে এ ধরনের সমস্যাগুলো থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়।
- রাতকানা রোগ প্রতিরোধ: সাধারণত রাতকানা রোগ হয় ভিটামিন এ-এর অভাবে। তবে ভিটামিন এ শুধু রাতকানা রোগই প্রতিরোধ করে না, সেইসঙ্গে শরীরের হার্ট, ফুসফুস, কিডনি ইত্যাদির স্বাভাবিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর এ সব গুণগুলোই বর্তমান সজনে পাতায়। অর্থাৎ নিয়মিত ১০০ গ্রাম সজনে পাতার খাওয়ার মাধ্যমে নিম্নোক্ত নানাবিধ উপদানগুলি শরীরে প্রবেশ করে নানাবিধ চাহিদা পূরণ করে থাকে।
- খুশকি দূর হয়: সাধারণত সজনে পাতা বেটে অথবা ব্লেন্ডারে পিষে ঘন পেষ্ট তৈরি করে যদি মাথার ত্বকে লাগানো যায়, তাহলে খুশকির সমস্যা দূর করাসহ চুল পড়া রোধ হয়ে থাকে। নিয়মিত অথবা বিরতি দিয়ে যদি সজনে পাতার পেস্ট চুলে বা মাথায় দেয়া যায়, তাহলে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং মাথা ঠান্ডা থাকে।
- গ্যাসের সমস্যায় সহায়তা: যাদের গ্যাসজনিত সমস্যায় ভুগে থাকে, তাদের নিয়মিত সজনে পাতা খেতে হবে। কারণ সজনে পাতায় বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদানসমূহ গ্যাসের সমস্যা দূরীভূতে সহায়তা করে থাকে। এজন্য যারা নিয়মিত সজনে পাতা খেয়ে থাকে, তাদের গ্যাসজনিত সমস্যা দেখা দেয় না।
- ওজন কমাতে সহায়তা: নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়ার ফলে তা শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে থাকে। অর্থাৎ সজনে পাতায় থাকা নানা উপকারী উপদানসমূহ ওজন কমাতেও সাহায্য করে থাকে। অর্থাৎ সজনে পাতা খাওয়ার ফলে ক্ষুধা কম লাগে এবং তার ফলে শরীরের ওজন হ্রাস পায়।
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা: সজনে পাতায় থাকা নানারকম উপাদানসমূহ মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি সহ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে থাকে। অর্থাৎ সজনে পাতার অনেক উপকারী গুণের মধ্যে তা মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: সাধারণত নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়ার ফলে তা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যাদের ডায়াবেটিসজনিত সমস্যা বিদ্যমান তাদের নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া যেতে পারে।
- দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষা: সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস বিদ্যমান, যা দাঁত ও হাড়ের গঠনে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। অর্থাৎ ১০০ গ্রাম সজনে পাতায় ১৬ শতাংশ ফসফরাস এবং ১৯ শতাংশ ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। আসলে সাধারণত যারা নিরামিষভোগী তাদের জন্য সজতে পাতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য।
- প্রোটিনের অভাব পূরণে সহায়তা: সাধারণত সজনে পাতায় ১৮ ধরণের এমিনো এসিড বিদ্যমান, যা প্রোটিন গঠনের মূল উপাদান। অর্থাৎ যারা নিরামিষভোজী বা মাছ-মাংস খাইনা, তাদের জন্য সজনে পাতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সবথেকে বড় বিষয় হলো, সজনে পাতা অত্যন্ত সহজলভ্য, তাই নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া যেতে পারে।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি: অর্থাৎ সজনে পাতায় থাকা উপকারী উপাদানগুলি ত্বকের উজ্জ্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। কথায় আছে, পেট পরিস্কার তো মন পরিস্কার। সাধারণত যারা নিয়মিত সজনে পাতা খেয়ে থাকে, তাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা প্রাকৃতিকভাবেই বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
- হরমোনের সামঞ্জস্যতা: সজনে পাতায় থাকা উপকারী উপাদানসমূহ শরীরের হরমোনজনিত সমস্যার ভারসাম্য বজায় রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। যাদের সাধারণত হরমোনজনিত সমস্যা বিদ্যমান, তাদের ক্ষেত্রে নিয়মিত সজনে পাতা যেতে পারে।
- ক্লান্তিভাব কমাতে সহায়তা: সাধারণত যাদের একটু কাজ করলেই ক্লান্তিভাব চলে আসে, বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এ ধরণের সমস্যা বেশি দেখা যায়। কারণ বয়স হয়ে যাওয়ার একটা নির্দিষ্ট সময়ে একটু হাঁটাচলা বা হালকা পরিশ্রম করলেই শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়। এমন বয়স্ক ব্যক্তিদের অবশ্যই নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: চুল ঘন ও কালো করতে চান, জেনে নিন সহজ ১০টি উপায়
- শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় সহায়তা: সাধারণত যাদের হাঁপানি আছে বা শীতজনিত সমস্যায় শ্বাসকষ্টের সমস্যা বৃদ্ধি পায়, তাদের ক্ষেত্রে সজনে পাতা খাওয়া যেতে পারে। তবে নিয়মিত না করে তা বিরতি দিয়ে খেতে হবে। কারণ নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়ার ফলে তা ঠান্ডাজনিত সমস্যাগুলি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
সজনে পাতার অপকারিতাসমূহ:
- সাধারণত সজনে পাতা অল্প পরিমাণে খাওয়া উত্তম। নিয়মিত বা বেশি পরিমাণে খাওয়ার ফরে ডায়রিয়া বা বমি বমি ভাব সৃষ্টি হতে পারে। কারণ সজনে পাতায় বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকায় তা হজমে সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
- আবার সজনে পাতার ছাল বা ডাল গর্ভবতী মায়েদের একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করেই তা খাওয়া উচিত।
- অনেকের সজনে পাতার খাওয়ার ফলে শরীরে নানারকম এলার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়ে থাকে। যেমন ত্বকের জ্বালা বা শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণে সমস্যা সৃষ্টি হয়। তবে অবশ্যেই খেয়াল রাখতে হবে যে, সজনে পাতা নিয়মিত না খেয়ে তা বিরতি দিয়ে খাওয়াই ভালো। এ ছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে তা খাওয়া যেতে পারে।
- অনেকেরই থাইরয়েডজনিত সমস্যা আছে, এক্ষেত্রে তাদের অবশ্যই সজনে পাতা পরিহার করাই উত্তম।
সজনে পাতায় কি কি ভিটামিন আছে?
সজনে পাতায় ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘সি’ এবং রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক, আয়রন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ ছাড়া আরও অনেক অন্যান্য গুনাগুণ রয়েছে। বর্তমানে এই সজনে পাতার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে দেশ ও বিদেশে। তবে উন্নত দেশগুলিতে এই সজনের পাতা শুকিয়ে ডাস্ট করে তারা বিভিন্ন তরকারিসহ নানা সবজির মধ্যে দিয়ে খেয়ে থাকে।
যে সব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে:
সজনে পাতার অনেক উপকারিতা জানা সত্ত্বেও এটি ঘন ঘন বা অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। অর্থাৎ এর সতর্কতাগুলি কি কি নিম্নে বর্ণিত হলো:
- সজনে পাতা খাওয়ার সতর্কতাগুলি কি কি হিসেবে এটি অতিরিক্ত খেলে বমি বমি ভাব, পেটের সমস্যা, ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।
- সজনে পাতার সতর্কতাগুলি কি কি বলতে ব্লাড প্রেসারের ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি যদি কেউ নিয়মিত সজনে পাতার গুঁড়া বা রস খেয়ে থাকে তাহলে ব্লাড প্রেসার কমে যেতে পারে।
- লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন কোনমতেই সজনে পাতার ডালগুলো পাতার মধ্যে না থাকে, এটি আমাদের দেহের জন্য ক্ষতিকর। অর্থাৎ এই সময়ের সতর্কতাগুলি কি কি, তা হলো ঐ সমস্ত ডালগুলোর ক্ষতিকর উপাদানগুলি যদি আমাদের দেহের ভিতরে প্রবেশ করলে দেহের ইমিউনিটি সিস্টেমের ক্ষতি করে।
- সজনে পাতা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতাগুলি কি কি হিসেবে তা গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না। অর্থাৎ সজনের পাতার ডালে যে বিষাক্ত উপাদান রয়েছে সেটি এ সময়ে কোন কারণে যদি গর্ভবতী নারীর শরীরে প্রবেশ করে তাহলে তা ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাই অনেক। তাই গর্ভকালীন এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
- সজনে পাতা খাওয়ার সতর্কতাগুলি কি কি হিসেবে ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের এটি যে কোন ভাবেই খাওয়া যাবে না। বরং তারা যদি ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি সজনে পাতার জুস করে খান অথবা সজনে পাতার গুঁড়া করে খান, তাহলে ওষুধের পাশাপাশি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের এটি অত্যন্ত সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
- কোনো কিছুই অতিরিক্ত শরীরের জন্য ঠিক নয়। তাই সতর্কতাগুলি কি কি হিসেবে সজনে পাতার গুঁড়া বা রস নিয়মিত না খাওয়া যাবেনা। বরঞ্চ একটু বিরতি দিয়ে দিয়ে খেতে হবে। এক্ষেত্রে এমনটা চিন্তা করুন যে আপনি প্রতিদিন একনাগাড়ে ১০-১৫ দিন খাওয়ার পর কিছুদিন বিরতি দিবেন এরপর আবার খাওয়া শুরু করতে পারেন।
- যাদের কিডনিজনিত সমস্যা আছে বা আক্রান্ত এমন ব্যক্তিদের অবশ্যই সজনের পাতাকে একমাত্র প্রতিষেধক হিসেবে বিবেচনা না করাটা বুদ্ধিমানের সামিল।
সজনে পাতার বৈজ্ঞানিক নাম:
বৈজ্ঞানিক নাম হলো Moringa oleifera। তবে আঞ্চলিকার ভিত্তিতে কেউ কেউ সাজনা গাছ, কেউ কেউ সজিনা/সজনে গাছ নামেও ডেকে থাকে। এই গাছের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একটা ডাল কেটে লাগালেই হয়ে যায়, তবে খুব স্যাঁতসেঁতে জায়গায় না লাগানোই ভালো।
সজনে পাতা কীভাবে খাওয়া যেতে পারে - সতর্কতাগুলি কি কি - পরিশেষে:
শহরে কিংবা গ্রামে বর্তমানে আমরা সবাই সজনে গাছ চিনি বা জানি। এই সজনে গাছের ডাটা আমাদের খুবই প্রিয়, এই গাছের শাকটিও আমরা নানাভাবে খেয়ে থাকি। সে জন্যই আজকে সজনে পাতা কীভাবে খাওয়া যেতে পারে - সতর্কতাগুলি কি কি বিষয়ক আলোচনা করেছি। আশাকরি আপনাদের তা উপকারে আসবে।
আরও পড়ুন: গিমা শাক এর উপকারিতা ও ঔষধি গুণ
সজনে পাতা কীভাবে খাওয়া যেতে পারে - সতর্কতাগুলি কি কি বিষয়ক প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য প্রকাশিত, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসাপত্র সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনি আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করবেন। যদি সজনে পাতা কীভাবে খাওয়া যেতে পারে - সতর্কতাগুলি কি কি শিরোনামের বিস্তারিত তথ্য যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে তা শেয়ার করবেন।
 

 
   
 
 
 
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url