মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
মুখের দুর্গন্ধ অনেক ক্ষেত্রে আমাদেরকে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। কিন্তু বিব্রতকর এ অবস্থার সমাধানের জন্য আমাদের মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার গুলি জানাটা অত্যন্ত জরুরী।
যেমন ধরুন, যারা সিগারেট খায়না তাদের কাছে একজন চেইন স্মোকারের মুখের গন্ধ ভাবুনতো কি অস্বস্তিকর ব্যাপার। আবার অনেকের অপরিস্কার মুখের দুর্গন্ধ বা শারীরিক সমস্যাজনিত কারণে মুখের বাজে গন্ধ যেটা ভাবলেই মেজাজটা খারাপ হয়ে যায়। তাই আজকের আর্টিকেলে মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার তা জানতে নিম্নেবর্ণিত লেখাগুলো পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্র: মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার (Causes and Remedies for Bad Breath)
মুখের দুর্গন্ধের কারণসমূহ
নিয়মিত ব্রাশ করেও অনেক সময় মুখে দুর্গন্ধ হয় যেসব কারণে
মুখের দুর্গন্ধে শরীরের কী ক্ষতি হয়?
খারাপ শ্বাস প্রশ্বাসের ঘরোয়া প্রতিকার
মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার- শেষ কথা
মুখের দুর্গন্ধের কারণসমূহ:
- মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার তা জানতে সর্বাগ্রে মুখের দুর্গন্ধের কারণসমূহ জানাটা অতীব জরুরী। সাধারণত খাদ্য এবং মৌখিক স্বাস্থ্যের মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে। যেমন-রসুন এবং পেঁয়াজ সহ যে কোনও খাবার সঞ্চালনের মধ্যে শোষিত হয়। আর খাবার শরীর থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত শ্বাসের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
- অনেকেই আছে যারা সঠিকভাবে ব্রাশিং, ফ্লসিং এবং ডেন্টাল চেকআপ না করার কারণে খাবার মুখেই থেকে যায় এবং এতে জিভের স্বাদ ও দুর্গন্ধ হয়।
- হ্যালিটোসিস হলো একটি সাধারণ উপাদান যার অর্থ শুষ্ক মুখ। এটি লালা প্রবাহে একটি উল্লেখযোগ্য হ্রাস মুখের পক্ষে পরিষ্কার করা এবং খাদ্যের অবশিষ্ট অংশ থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব করে তোলে। যাদের লালাগ্রন্থির সমস্যা, কিছু ওষুধ বা ধারাবাহিকভাবে নাকের পরিবর্তে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার ফলেও মুখ শুষ্ক হতে পারে।
আরও পড়ুন: জাঙ্ক ফুড কি - জাঙ্ক ফুডের ক্ষতিকর দিকসমূহ
- মাড়ির রোগ বা দাঁতের ক্ষয় ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে এবং তা থেকে মুখের দুর্গন্ধ বের হয়।
- অনেক সময় খাবারের অ্যামিনো অ্যাসিড জিহ্বার পিছনে নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়ার সাথে একত্রিত হয়ে সালফার যৌগ তৈরি করতে পারে যার গন্ধ রয়েছে।
- তামাকজাত দ্রব্য, যেমন সিগারেট এবং ধোঁয়াহীন তামাক দ্রব্যে দাঁত বিবর্ণ হতে পারে এবং নির্দিষ্ট অসুস্থতার জন্যও শরীরের দুর্বলতা বাড়াতে পারে। সুতরাং কিন্তু এগুলোও মুখের দুর্গন্ধে ভূমিকা রাখে।
- অন্তর্নিহিত সমস্যা যেমন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বা পাকতন্ত্রজনিত রোগের কারণেও মুখের দুর্গন্ধ হয়ে থাকে।
নিয়মিত ব্রাশ করেও মুখে কেন দুর্গন্ধ হয় :
মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে ওরাল হাইজিন, অর্থাৎ ব্রাশ না করা অথবা মুখ ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। এছাড়া, মুখের অন্য সমস্যা, যেমন-মাড়িতে ব্যথা (কারণ খাবারের কণা আটকে থাকা, মাড়ি ফুলে যাওয়া, ব্যথা) হতে পারে এবং যত্ন না নিলে তা পিরিওডোনটাইটিসে পরিণত হতে পারে। পাইওরিয়া হলে নিশ্বাসে দুর্গন্ধ ছাড়াও দাঁতও দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়া, আরও একাধিক কারণ রয়েছে যার কারণে দুর্গন্ধ বিরক্তি তৈরি করতে পারে। নিম্নে দেখে নিন কারণগুলি, যার ফলে মুখে বা নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বের হতে পারে।অত্যধিক ক্যাফিন খাওয়া :
যারা খুব বেশি ক্যাফেইন খেয়ে থাকেন, যেমন-কফি, চা ইত্যাদি তাদের ক্ষেত্রে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে শুরু করে। এই পানীয়গুলিতে মিষ্টি এবং দুধ থাকে বলে তা ক্যাভিটি (দাঁত ক্ষয়ের ফলে গর্ত সৃষ্টি হয়) তৈরি করতে পারে। সর্বোপরি ক্যাফেইন বেশি খেলে মুখের লালা শুকিয়ে যেতে পারে, যার কারণে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি ঘটে এবং নিঃশ্বাসেও দুর্গন্ধ তৈরি হয়। এ ছাড়াও দাঁতের এনামেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং দাঁতের স্বাভাবিক রংও ফিকে হয়ে যেতে পারে।
ঠিকমতো না ঘুমানো বা নাক ডাকা :
যেসব ব্যক্তি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে, সাধারণত তারা নাকের পরিবর্তে মুখ দিয়ে শ্বাস নেয় এবং এর ফলে লালা শুকিয়ে যেতে থাকে। তাই এইসব কারণে সেইসব ব্যক্তিদের নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বেরিয়ে থাকে। আর ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা রোগীরা স্লিপ অ্যাপনিয়ায় রোগে ভুগে থাকেন।
কম পানি পানের অভ্যাস :
যারা পানি কম পান করে থাকেন, তাদের মুখে দুর্গন্ধের সমস্যা তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে যখন ডিহাইড্রেশন শুরু হয়, ঠিক সেই সময় মুখ শুষ্ক হতে শুরু করে এবং মুখের লালা কমে যায় ও মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বাড়তে থাকে যা নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।
পেট পরিষ্কার না হওয়া :
যে সমস্ত ব্যক্তিদের পেট ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না বা যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে, সাধারণত তাদের নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বেরোতে পারে। এ ছাড়াও গ্যাস্ট্রোফেজিয়াল রিফ্লাক্স অর্থাৎ অন্ত্রজনিত সমস্যা থাকলেও কিন্তু নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে। এর মূল কারণ পরিপাকতন্ত্র ও অন্ত্রে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া থেকে হাইড্রোজেন সালফাইড তৈরি হয়। যার ফলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বেরোয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা হতে পারে :
যে সমস্ত ব্যক্তিদের ডায়াবেটিস আছে, সাধারণত তাদের ইনসুলিন তৈরির প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আর এর ফলে সেইসব ব্যক্তিদের নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও যে কোন ধরনের ওষুধ সেবনেও নিশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে।
যেসব ব্যক্তি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে, সাধারণত তারা নাকের পরিবর্তে মুখ দিয়ে শ্বাস নেয় এবং এর ফলে লালা শুকিয়ে যেতে থাকে। তাই এইসব কারণে সেইসব ব্যক্তিদের নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বেরিয়ে থাকে। আর ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা রোগীরা স্লিপ অ্যাপনিয়ায় রোগে ভুগে থাকেন।
কম পানি পানের অভ্যাস :
যারা পানি কম পান করে থাকেন, তাদের মুখে দুর্গন্ধের সমস্যা তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে যখন ডিহাইড্রেশন শুরু হয়, ঠিক সেই সময় মুখ শুষ্ক হতে শুরু করে এবং মুখের লালা কমে যায় ও মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বাড়তে থাকে যা নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।
পেট পরিষ্কার না হওয়া :
যে সমস্ত ব্যক্তিদের পেট ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না বা যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে, সাধারণত তাদের নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বেরোতে পারে। এ ছাড়াও গ্যাস্ট্রোফেজিয়াল রিফ্লাক্স অর্থাৎ অন্ত্রজনিত সমস্যা থাকলেও কিন্তু নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে। এর মূল কারণ পরিপাকতন্ত্র ও অন্ত্রে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া থেকে হাইড্রোজেন সালফাইড তৈরি হয়। যার ফলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ বেরোয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা হতে পারে :
যে সমস্ত ব্যক্তিদের ডায়াবেটিস আছে, সাধারণত তাদের ইনসুলিন তৈরির প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আর এর ফলে সেইসব ব্যক্তিদের নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও যে কোন ধরনের ওষুধ সেবনেও নিশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে।
মুখের দুর্গন্ধে শরীরের কী ক্ষতি হয়?
মুখের দুর্গন্ধের কারণে অ্যামোনিয়া সৃষ্টি হয়, অর্থাৎ সেইসব ব্যক্তিদের মুখের গন্ধ কিছুটা প্রসাবের মতো গন্ধ হয়ে থাকে, যদি এমনটাই হয়, তাহলে অবশ্যই সতর্ক হয়ে যেতে হবে। কারণ এই ধরনের দুর্গন্ধ প্রমাণ করে আপনার টাইপ-১ ডায়বেটিসের সমস্যা হয়েছে। এই গন্ধের মূল কারণ হচ্ছে ডায়বেটিসের কারণে দেহে ইনসুলিনের অভাব। তবে আপনার নিঃশ্বাসে যদি দুর্গন্ধ পান তাহলে বুঝে নেবেন আপনার সাইনাসে সমস্যা রয়েছে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে নাকে ও গলায় মিউকাস জমে থাকা। আপনি যদি আপনার নিশ্বাসের মধ্যে টক দুধের মতো টক টক ধরনের গন্ধ পেয়ে থাকেন, তাহলে বুঝবেন আপনার খাবারে প্রোটিনের মাত্রা অতিরিক্ত বেশি হয়েছে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে কিটোনের ভাঙন।
আরও পড়ুন: টক দই এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
- মজার ব্যাপার হলো, যদি আপনার নিঃশ্বাসে পচে যাওয়া মাংসের মতো দুর্গন্ধ পান, তাহলে বুঝে নেবেন আপনার টনসিল জাতীয় সমস্যা রয়েছে। কারণ টনসিলের কারণে সালফার উৎপন্নকারী ব্যাকটেরিয়া অধিক জন্ম নিয়ে থাকে, ফলে সেই কারণেই নিঃশ্বাসে এই ধরনের দুর্গন্ধের সৃষ্টি হচ্ছে।
- আপনি যদি আপনার নিঃশ্বাসে দিনের প্রত্যেকটা সময় সকালে ঘুম থেকে উঠার পর যেমন গন্ধ থাকে তেমন গন্ধ পান তাহলে বুঝতে হবে আপনার 'জেরোস্টোমিয়া' অর্থাৎ মুখ শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে। সাধারণত মুখে ভেতরের স্যালিভা শুকিয়ে গেলে ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন সৃষ্টি হয়, যা থেকে এই ধরনের দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে।
- যদি আপনার নিঃশ্বাসে আঁশটে গন্ধ পান, তাহলে বুঝে নেবেন আপনার কিডনির সমস্যা হয়েছে। অর্থাৎ কিডনিতে সমস্যা হলে এবং কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে নাইট্রোজেন উৎপন্ন হয়, যা থেকে এই ধরনের দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
- অনেক সময় আপনার নিশ্বাসে খুবই বাজে ধরনের দুর্গন্ধ বা বাথরুমের মতো গন্ধ পেলে বুঝে নেবেন আপনার মাড়িতে ইনফেকশন হয়েছে। মনে রাখবেন, যদি আপনি নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ থেকে বুঝে নিতে পারেন আপনার শারীরিক সমস্যাগুলি, তাহলে অবশ্যই দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
খারাপ শ্বাস প্রশ্বাসের ঘরোয়া প্রতিকার :
মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার বা নিশ্বাসের সঙ্গে মুখের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে অনেকে মাউথ ফ্রেশনার ব্যবহার করেন। সঠিক ব্রাশিং টেকনিক অর্থাৎ ব্রাশ করার সময় আমরা সাধারণত ডান থেকে বামে বা বাম থেকে ডানে ব্রাশ ঘোষাঘুষি করি, কিন্তু ব্রাশ করার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিটি সম্পূর্ণই ভুল। কারণ দাঁতের চিকিৎসকদের মতে ব্রাশ করার সঠিক টেকনিক বা পদ্ধতি হলো ওপর-নিচ পদ্ধতিতে ভিতর ও বাইরে ব্রাশ করা। এ ছাড়াও দুর্গন্ধ এড়াতে সবসময় মুখে রাখতে পারেন এলাচ এবং চিবোতে পারেন মৌরি। এ ছাড়াও চিনিমুক্ত গাম বা পুদিনা চিবিয়ে নিতে পারেন, প্রয়োজনে টাটকা ফল এবং শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। তবে যে কোন খাবার গ্রহণের পর যদি ব্রাশ করার অভ্যাস করতে পারেন তাহলে তা ভালো এবং বিশেষ করে রাত্রিতে দীর্ঘ সময় আমাদের মুখ বন্ধ থাকে, সুতরাং সেক্ষেত্রে রাতের খাবারের পর ব্রাশ করে নিলে দাঁতে খাদ্যকণা বা ক্যাভিটি জমেনা। সর্বোপরি নিয়মিত ডেন্টাল চেকআপ করতে হবে।
মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - শেষ কথা:
চিকিৎসা শাস্ত্রে মুখের দুর্গন্ধ শব্দের
নাম হলো হ্যালিটোসিস। যাদের এই দীর্ঘস্থায়ী হ্যালিটোসিস আছে, সাধারণত তাদের মুখের দুর্গন্ধ
যা দূর হয় না। এটি মুখের স্বাস্থ্য সমস্যা বা শরীরের অন্যান্য অংশকে প্রভাবিত
করে এবং অসুস্থতা নির্দেশ করতে পারে। আসলে মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে হলে উপরোক্ত বর্ণনাগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ যদি আমরা মনে রাখতে পারি বা মেনে চলতে পারি। তবে সর্বোপরি একটি কথা বলতেই হয়, যা আমরা অনেক সময় পালন করিনা, তাহলো সময়ের কাজ সময়ে করা। সুতরাং আজকের আর্টিকেলে মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার-এ তার বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। আসলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, যদি একান্তই মুখে দুর্গন্ধ বের হয় তাহলে এলাচা বা মৌরী খেয়ে সাময়িক সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: লিউকেমিয়া: লক্ষণ, ঝুঁকি ও বিজ্ঞানীদের গবেষণা
আজকের আর্টিকেলে মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার তার বর্ণনা আশাকরি আপনাদের বিভিন্ন প্রশ্নের সমাধানে সহায়তা করবে। কারণ আমাদের মূল উদ্দেশ্যই হলো সতর্ক বা অবহিত করা, যাতে আমরা পূর্বে থেকেই সচেতন হতে পারি এবং অপরকে সতর্ক করতে পারি।
এ রকম তথ্য সমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে অবশ্যই আমাদের কমেন্টস করবেন এবং মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার তা সমস্যাগুলি নিজের পরিচিতজনদের কাছে প্রেরণ করবেন। এতোক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url