বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ কোন আইসক্রিম

পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল, আইসক্রিমের জনক কে, আইসক্রিম কেন বলা হয়, কোন আইসক্রিমগুলো সবচেয়ে ভালো এবং আইসক্রিম সম্পর্কে মজাদার সব তথ্য, সবচেয়ে বেশি আইসক্রিম খায় কোন দেশের মানুষ ইত্যাদি জানতে নিচের লেখাগুলো পড়ুন।

বাংলাদেশের-সবচেয়ে-সেরা-ও-সর্বশ্রেষ্ঠ-কোন-আইসক্রিম

আইসক্রিম বা বরফ খাইনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই মুশকিল। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের নানা সময়ে, নানা রকম আনন্দ-উৎসবে এই আইসক্রিম অন্যতম সঙ্গী হয়ে থাকে। 

পেজ সূচিপত্রঃ পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল

বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ কোন আইসক্রিম
পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল
কাদের মাধ্যমে আইসক্রিমের ধারণা সারাবিশ্বে পরিচিতি লাভ করে
আইসক্রিমের জনক কে?
আইসক্রিম কেন বলা হয়?
কোন কোন আইসক্রিমগুলি সবথেকে ভালো বা সেরা?
আইসক্রিম সম্পর্কে মজাদার কিছু তথ্য
সবচেয়ে বেশি আইসক্রিম খায় কোন দেশের মানুষ
আইসক্রিম খাওয়ার কারণগুলি কি কি হতে পারে
পরিশেষে

বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ও সর্বশ্রেষ্ঠ কোন আইসক্রিমঃ

মূলত আইসক্রিম হচ্ছে একটি ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভরকৃত খাদ্য সামগ্রী। আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশের সেরা বা সর্বশ্রেষ্ঠ আইসক্রিম কোনগুলো তা বলা খুবই মুশকিল। তবে ইগলু, কোয়ালিটি, পোলার ও লাভেলো এর মতো আইসক্রিমগুলো অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেমন স্যাভয়ের মত আইসক্রিম অনেকে পছন্দ করলেও এর স্বাদ নিয়েও বিভিন্ন সময়ে সমালোচনা হয়েছে। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক মানের আইসক্রিম যেমন বাস্কিন-রবিনস ইতিমধ্যে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছে এবং এর জনপ্রিয়তাও আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মোটকথা আইসক্রিম এমন একটি অনুভূতি বা রুচি ও পছন্দের বিষয়, যা ব্যক্তিবিশেষেই বেশি নির্ভর করে থাকে।

পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুলঃ

পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল, এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যেতে পারে যে, আইসক্রিম এর উৎপত্তি ও ব্যবহার হিসেবে ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আইসক্রিমটি ছিল ব্যাকুইয়া (Byakuya)। এটি জাপানের Cellato দ্বারা তৈরি এবং ১২২ গ্রাম। এটির জন্য প্রায় USD ৬,৩০৯ ডলার খরচ হয়েছিল। মজার বিষয় হলো এই আইসক্রিমটিতে বিরল সাদা ট্রাফল, সোনার পাতা এবং অন্যান্য বিলাসবহুল উপাদানসমূহ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।

কাদের মাধ্যমে আইসক্রিমের ধারণা সারাবিশ্বে পরিচিতি লাভ করেঃ

প্রথম আইসক্রিম তৈরি সম্পর্কে নানা মতামত থাকলেও বা আইসক্রিম তৈরির নির্দিষ্ট তেমন কাউকে সনাক্ত করা না গেলেও, জনপ্রিয় কিংবদন্তি অনুসারে তা বর্ণিত হতে পারে এভাবে যে, আইসক্রিমটি প্রাচীন চীনাদের দ্বারা উদ্ভাবিত হয়েছিল, মার্কো পোলো দ্বারা ইতালিতে, ক্যাথরিন ডি মেডিসি দ্বারা ফ্রান্সে এবং সেখান থেকে টমাস জেফারসন আমেরিকায় নিয়ে আসেন।

আইসক্রিমের জনক কে?

মোটামুটিভাবে অগাস্টাস জ্যাকসনকে আইসক্রিমের জনক বলা হয়। কারণ তিনিই আইসক্রিম তৈরির প্রক্রিয়ায় প্রথম বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। বলাবাহুল্য, তিনিই প্রথম যিনি বরফ গলানোর জন্য লবণ ব্যবহার করেছিলেন। তার আইসক্রিম তৈরির প্রক্রিয়া এবং রেসিপি তৎকালীন ফিলাডেলফিয়াতে আইসক্রিমে বিপ্লব ঘটিয়েছে।

আরও পড়ুনঃ বিশ্বের এই ১০ স্থান ভ্রমণ পিপাসুদের নিকট আকর্ষণীয়

জেনে রাখা ভালো যে, বেশিরভাগ প্রাথমিক আইসক্রিম রেসিপিতেই ডিম ব্যবহার করা হত। অগাস্টাস জ্যাকসন আইসক্রিম তৈরির একটি নতুন উপায় আবিষ্কার করেছিলেন। তিনি তাঁর রেসিপিতে ডিমহীন আইসক্রিম তৈরি করেছিলেন। এ ছাড়াও ন্যান্সি জনসন ১৮৪৩ সালে হাতে ঘোরানো একটি আইসক্রিম তৈরির যন্ত্রের পেটেন্ট তৈরি করেন, যা পরবর্তীতে আইসক্রিম তৈরির কাজকে আরও সহজতর করে তোলে। এ ছাড়াও জ্যাকব ফুসেল ১৮৫১ সালে বাণিজ্যিকভাবে আইসক্রিম তৈরি শুরু করেন।

আইসক্রিম কেন বলা হয়?

আইসক্রিম এর বিভিন্ন নামকরণ সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই আমাদের জানতে হবে আইসক্রিম নামটি "আইসড ক্রিম" শব্দ থেকে এসেছে যেটি "আইসড টি" এর মতো ছিল। এর বিভিন্ন নামকরণ এর ক্ষেত্রে আমেরিকান উপনিবেশবাদীরা প্রথম "আইসক্রিম" শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। বলা যায় ১৭৭৬ সালে আমেরিকার নিউইয়র্ক সিটিতে প্রথম আইসক্রিম পার্লার খোলা হয়েছিল। আসলে আইসড এর ‘ডি’ অক্ষরটি বাদ দিয়ে কালের আবর্তে তা আইসক্রিম নামে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। যার বাংলা অর্থ হলো কুলফি মালাই বা বরফ মালাই। তবে সারাবিশ্বে কিন্তু আইসক্রিম নামটিই বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

কোন কোন আইসক্রিমগুলি সবথেকে ভালো বা সেরা?

মূলত কোন আইসক্রিম সবথেকে ভালো বা সেরা তা নির্ভর করে ব্যক্তির ভালো লাগা বা পছন্দের উপর। তবে বিশ্বে জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড হলো-হ্যাগেন-ড্যাজ, বেন এ্যান্ড জেরি এবং আমুল। যেমন স্বাদের দিক থেকে ভ্যানিলা বা চকোলেট ফ্লেভার আইসক্রিম অত্যধিক জনপ্রিয়। এ ছাড়াও স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে জেলটো আইসক্রিম সমধিক জনপ্রিয়। আবার ইগলু, পোলার, সেভয় ইত্যাদি আইসক্রিমগুলোও অত্যধিক জনপ্রিয়। সবচেয়ে ভালো আইসক্রিমগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ ১. আমুল আইসক্রিম। ২. কোয়ালিটি। ৩. মাদার ডেইরি। ৪. ভাদিলাল ব্র্যান্ডের আইসক্রিম। ৫. হ্যাভমোর। ৬. ক্রিমবেল আইসক্রিম। ৭. দিনশর আইসক্রিম। ৮. বাস্কিন রবিন্স ব্র্যান্ডের আইসক্রিম।

আইসক্রিম সম্পর্কে মজাদার কিছু তথ্য

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিষয়ে অনেকেই অনেক তথ্য জানেন, কিন্তু এই তথ্যটি অনেকের নিকটই অজানা, তাহলো- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তি উদযাপন করা হয়েছিল কিন্তু এই আইসক্রিম দিয়ে। অর্থাৎ একটি ইতিহাসের সঙ্গে আইসক্রিম সম্পৃক্ত।

আরেকটি অবাক করা বিষয় হলো, সারা পৃথিবীতে কিন্তু সবচেয়ে জনপ্রিয় আইসক্রিমের মধ্যে অন্যতম ফ্লেভার হলো ভ্যানিলা। মূলত ময়দা,চিনি, ডিম, তেল এবং ভ্যানিলা এথেন্স দিয়ে এই কেকটি তৈরী করা হয়ে থাকে। আসলে যে কোন কেকই ওভেনে দিয়ে তৈরি করে থাকে তবে ভ্যানিলা কেকের স্বাদ ও সুগন্ধের জন্য একটি সকলেরই নিকট অত্যন্ত প্রিয়।

আরও পড়ুনঃ যে ১৫টি কারণে আলা জিহ্বা ফুলে যেতে পারে

প্রথমাবস্থায় আইসক্রিমকে ক্রিম আইস নামে সবাই চিনতো, এটি পরবর্তীতে আইসক্রিম নামে সারা বিশ্বে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। আর বর্তমানে সকলেরই অত্যন্ত প্রিয় একটি শখের খাবার হলো আইসক্রিম।

সাধারণত আইসক্রিম তৈরীর ক্ষেত্রে নানারকম বিষয় সম্পর্কিত থাকে, যার কারণে অনেক আইসক্রিমেরই সঠিক স্বাদ পাওয়া যায় না। তবে সঠিক বা পিওর আইসক্রিম তৈরি করার ক্ষেত্রে দরকার হয় ১ গ্যালন আইসক্রিম বানানোর জন্য ১২ গ্যালন গরুর দুধ। যার স্বাদ এবং শরীরের জন্য উপকারী হয়ে থাকে।

সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসক্রিম টপিং হলো চকোলেট সিরাপ। সাধারণত আইসক্রিম টপিং হলো আইসক্রিমের উপরে দেয়া বিভিন্ন ধরনের উপকরণকে বোঝানো হয়ে থাকে। যেমন-চকোরেট সস, বাদাম, কুকিজের গুঁড়া, নানারকম ফল, ক্যারামেল সস,হট ফাজ ইত্যাদি। যার ফলেই একটি আইসক্রিম স্বাদ ও গন্ধে সুস্বাদু হয়ে ওঠে।

আসলে আইসক্রিমে থাকা চিনি কিন্তু আইসক্রিমের মেল্টিং পয়েন্ট কমাতে সহায়তা করে থাকে। অর্থাৎ এটি পানির তুলনায় দ্রুত গলে যায়। সাধারণত আইসক্রিমকে শক্ত করার ক্ষেত্রে এর তাপমাত্রা জিরো ডিগ্রী ফারেনহাইটে অর্থাৎ -১৮ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডে বা তার নীচে রাখতে হয়। তবে একটা বিষয় খেয়াল করে দেখবেন, যেসব আইসক্রিম দ্রুতই গলে যায়, সেগুলোতে বেশি চিনির পরিমাণ থাকে।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় বিশ্বের বিরল ফ্লেভারের আইসক্রিম হট ডগ ফ্লেভার পাওয়া যায়। কারণ এটি একটি বিশেষ ধরণের আইসক্রিম যা হট ডগের স্বাদযুক্ত, যা নির্দিষ্ট কিছু দোকানে পাওয়া এবং সর্বোপরি এই আইসক্রিমের একটি বিশেষ ঐতিহ্যও রয়েছে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ আইসক্রিম স্যান্ডি ক্যালিফোর্নিয়াতে ১৯৮৫ সালে বানানো হয়েছিল, যার উচ্চতা ছিল ১২ ফুট। তবে ২০১৫ সালে নরওয়েতে ক্রিস্টিয়ান স্যান্ডে হেনিগ-ওলসেন ইজ এএস এবং ট্রল্ড এল ওয়োরেন এর তৈরিকৃত কেকটি সবচেয়ে লম্বা সর্ববৃহৎ, যা ৩.০৮ মিটার পর্যন্ত লম্বা করা হয়েছিল।

সবচেয়ে বেশি আইসক্রিম খায় কোন দেশের মানুষঃ

আসলে সারা বিশ্বেই আইসক্রিম বিভিন্ন বিশেষ কারণে খাওয়া হয়ে থাকে। কারণ আইসক্রিম এমন একটি খাদ্য উপাদান যা কোন অনুষ্ঠান, আনন্দ-উচ্ছ্বাস, ভালোবাসা, সম্পর্ক, বিশেষ মুহুর্তগুলোতে আইসক্রিম একটি আলাদা মাত্রা যোগ করে। তবে বিশ্বের মধ্যে সবথেকে বেশি আইসক্রিম খায় আমেরিকানরা। অর্থাৎ সেখানে জনপ্রতি প্রায় ২৩ লিটার, যা সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।

আইসক্রিম খাওয়ার কারণগুলি কি কি হতে পারেঃ

আইসক্রিম খাওয়ার কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হলো ভালো লাগা। অর্থাৎ আনন্দ-উচ্ছ্বাস-ভালোবাসা ভাগাভাগি বা বিশেষ কোন আবেগঘন মুহুর্তের মূল সঙ্গী হয়ে উঠে এই আইসক্রীম। আবার অনেকেই গরম থেকে স্বস্তি পেতে আইসক্রিম খেয়ে থাকে, তবে এ ধরনের ব্যক্তির সংখ্যা খুবই নগণ্য। নিয়মিত আইসক্রিম খেলে ওজনের বৃদ্ধি ঘটে। তাই যাদের ওজন বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, তারা সাধারণত উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত আইসক্রিম খেয়ে থাকেন। কেউ কেউ আছেন, যারা আইসক্রিম খেয়ে থাকেন পুষ্টি উপাদানের জন্য। অর্থাৎ আইসক্রিম যেহেতু দুধ দ্বারা তৈরি হয়ে থাকে, তাই এতে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের মতো পুষ্টি গুণাবলী বিদ্যমান। অনেকেই আছেন, যারা শরীরে দ্রুত এনার্জি যোগাতে আইসক্রিম খেয়ে থাকেন, কারণ আইসক্রিমে চিনি ও ফ্যাট দ্রুত শরীরে শক্তি সরবরাহ করে থাকে। মোটকথা আইসক্রিম খাওয়ার আসলে নির্দিষ্ট কোন কারণ থাকেনা, এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তির ইচ্ছা ও মানসিক বহিঃপ্রকাশের বিষয়।

পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল-পরিশেষেঃ

মূলত পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিষয়ক আলোচনায় আরও একটি মজার আইসক্রিম হলো কুলফি। কুলফি এখনকার আইসক্রিমের অনেক আগে থেকেই এসেছে। 'কুলফি' শব্দটি এসেছে মূলত: ফার্সি কুলফি থেকে যার অর্থ "ঢাকা কাপ"। এটি ১৬ শতকের সময় দিল্লিতে উদ্ভূত হয়েছিল বলে মনে করা হয়। কুলফি আইসক্রিম প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো। বিশেষ করে গরমের মৌসুমে। তবে অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি যদি বাড়তি আনন্দ/মজা হিসেবে আইসক্রিম সংযোজন করা যায়, তাহলে তা ভিন্ন মাত্র জোগানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে।

আরও পড়ুন: রকেট কাস্টমার কেয়ার নাম্বার-রকেট কাস্টমার কেয়ার লাইভ চ্যাট

পৃথিবীর প্রতিটা দেশেই আইসক্রিম খাবারের প্রচলন রয়েছে এবং এর স্বাদ, গন্ধ, আকার-আকৃতি, রং এবং মূল্য বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। যদিও আইসক্রিম বা বরফ আমাদের সকলের কাছেই অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং মজাদার একটি বিষয়। শৈশবে আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এই আইসক্রিম নানাভাবে জড়িয়ে আছে। শৈশব-কৈশোর-যৌবন-মাঝ বয়স-বার্ধক্যকাল ইত্যাদি নানা বয়সে নানাভাবে এই আইসক্রিম আামাদের জীবনে জড়িয়ে আছে। সুতরাং আজকের পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিষয়ক আলোচনাটি ভালো লেগে থাকে, তাহলে তা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এ ছাড়াও যদি কোন মন্তব্য/পরামর্শ প্রদান করতে চাইলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। পরিশেষে পৃথিবীতে কোন আইসক্রিম সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিষয়ক আলোচনায় আপনার দীর্ঘক্ষণ উপস্থিতির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Mithu Sarker
Mithu Sarker
আমি মিঠু সরকার, দুই বছর ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং ও এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখে আসছি। ব্লগ পোস্ট, ওয়েব কনটেন্ট ও মার্কেটিং রাইটিংয়ে আমার বিশেষ দক্ষতা রয়েছে। মানসম্মত ও পাঠকবান্ধব লেখার মাধ্যমে অনলাইন সফলতা গড়াই আমার লক্ষ্য।