শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো
সাধারণত শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো, এমন ক্ষেত্রে বলা যায় অবশ্যই জৈব সার ব্যবহার। অর্থাৎ যা আপনার দৈনন্দিন রান্না থেকে উচ্ছৃষ্ট সবজি দিয়ে হতে পারে। যেমন-ডিমের খোসা, সবজির খোসা, চা-পাতা, কলার খোসা, লেবুর খোসা, কফি পাউডার। বিস্তারিত জানতে নিচের লেখাগুলো পড়ুন।
এ ছাড়াও শীতকালে যে সারগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপকারীতা রয়েছে অথবা যে সারগুলো এড়িয়ে চলা উচিত তা আপনার সখের গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই জানা উচিত।
পেজ সূচিপত্রঃ শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো
শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো
কেঁচো (Vermi Compost) সারের ব্যবহার
ডিমের খোসা দিয়ে সার তৈরি
বিভিন্ন সবজির চোকা বা খোসা
চা-পাতা সার হিসেবে ব্যবহার
কলার খোসা সার হিসেবে ব্যবহার
পোকা-মাকড়ের আক্রমণ ঠেকাতে লেবুর খোসার সার
গাছের শিকড়ে পুষ্টি যোগাবে কফি পাউডার সার
শীতকালে যে সারগুলো ব্যবহারে উপকারীতা রয়েছে
যে সারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
পরিশেষে
শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালোঃ
বছরের অন্যান্য ঋতুর ন্যায় শীতকাল একটি ভিন্ন মাত্রার ঋতু। সাধারণত শীতকাল যদিও ফুলের গাছ লাগানোর জন্য অনুকূল হলেও অতিরিক্ত ঠান্ডা এবং মাটির স্বাস্থ্যের কারণে অনেক গাছে কুঁড়ি এলেও ফুল বা ফল ফোটেনা। এহেন সমস্যায় বেশী ভুগে থাকেন, যারা একেবারে নতুন বা প্রথমবার টবে, ছাদ বাগানে বা বাগানে ফুলের চারা রোপন করছেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা বা বিশেষ জানাশোনা না থাকায় আসলেই তারা দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে যান, কোন সার কতটা দিতে হবে। আবার সেটি প্রাকৃতিক মানে জৈব সার নাকি রাসায়নিক সার। সবথকে বড় সমস্যার বিষয় হলো গাছকে শক্তিশালী বা স্বাস্থ্যবান করতে হলে বিভিন্ন ধরণের সার দিতে হয়, যেমন-ইউরিয়া, পটাশিয়াম, নাইট্রোজেন, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি। অর্থাৎ এককথায় গাছকে পুষ্টি দিতে হবে। কিন্তু মূল সমস্যা হলো সার ক্রয় করতে গেলে তার বিভিন্ন রকমের উচ্চমূল্যের কারণে অনেকেরই তাতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।
আরও পড়ুনঃ শীতকালে ফোটে এমন ৫০টি ফুলের নামের তালিকা
সুতরাং এহেন পরিস্থিতিতে বলা যেতে পারে যে, সাধারণত শীতকালে গাছের জন্য জৈব সার (অর্থাৎ প্রাকৃতিকভাবে, যেমন-কেঁচো সার, ডিমের খোসা, সবজির খোসা বা টুকরা, চা-পাতা, কফি পাউডার, কলার খোসা, লেবুর খোসা ইত্যাদি), এর সাথে পটাশিয়াম ও আয়রন, এবং ইউরিয়া সার সবচেয়ে ভালো। মোট কথা শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো বলতে অবশ্যই জৈব সার ব্যবহার করতে হবে। তবে উপরে বর্ণিত সারগুলির মধ্যে আপনি ইচ্ছে করলে বাড়িতে বসেই প্রস্তুত করত পারেন বিভিন্ন ধরণের সার, যা আপনাকে সাশ্রয়ী করে তুলবে এবং সেইসাথে আপনার গাছকেও প্রকৃত পুষ্টি প্রদান করতে সক্ষম হবে। তাহলে চলুন রান্নায় ব্যবহৃত কিছু অপ্রয়োজনীয় বা রান্না ঘরের কিছু সহজ এবং প্রাকৃতিক উপাদানগুলি দিয়ে বিভিন্ন ধরণের সার প্রস্তুত প্রক্রিয়া এবং তা থেকে গাছের কি উপকার ঘটে তা নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিই।
কেঁচো (Vermi Compost) সারের ব্যবহারঃ
কেঁচো কম্পোস্ট সার আপনি ইচ্ছে করলে বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন অথবা নিকটস্থ কৃষি সম্প্রসারণ অফিস বা কৃষি বিপণন অফিস অথবা যারা ফুলের চারা বিক্রি করে কিংবা বিভিন্ন নার্সারীতে গিয়ে খোঁজ করলেই দেখবেন তাদের কাছে থেকে প্যাকেটজাত কেঁচো সার কিনতে পাওয়া যায়। অর্থাৎ চারা রোপণ করার ক্ষেত্রে যদি কেঁচো কম্পোস্ট সার ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে এটি মাটির স্বাস্থ্য ভালো রাখবে এবং সেইসাথে মাটিতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগাতে অনেক সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে এই কেঁচো কম্পোস্ট সার। এটি একটি ১০০% জৈব বা প্রাকৃতিক সার।
ডিমের খোসা দিয়ে সার তৈরিঃ
সাধারণত আমরা যে ডিম খেয়ে থাকি, তার খোসাটাও সার হিসেবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ডিমের খোসায় থাকে ক্যালসিয়ামের মতো্ একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা ফুল গাছে ধরতে সহায়তা করে থাকে। প্রকৃতপক্ষে ডিমের খোসার ব্যবহার সবথেকে বেশি উপকারী হরো টমেটো ও ক্যাপসিকামের মতো গাছের জন্য। এক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে, তা হলো-ডিমের খোসা ভালো করে শুকিয়ে নিয়ে তা গুঁড়ো করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।
বিভিন্ন সবজির চোকা বা খোসাঃ
গাছের পরিচর্যা বা গাছকে সুস্থ্য রাখতে হলে বিভিন্ন সবজির খোসগুলি ফেলে না দিয়ে একটি যথাস্থানে রেখে তা দিয়েই সার তৈরি করে নিতে পারেন। যেমন-আলু, পেঁয়াজ, রসুন, গাজর বা পটলের খোসায় কিন্তু ফসফরাস, পটাশিয়ামের মতো নানা খনিজ উপাদানসমূহ বিদ্যমান। আপনি ইচ্ছে করলে এগুলো সরাসরি গাছের গোড়ায় দিতে পারেন। তবে সবথেকে ভালো উপায় হলো এগুলি একটি নির্দিষ্ট স্থানে রেখে তা পচিয়ে যদি গাছের গোঁড়ায় দিতে পারেন তাহলে গাছকে আপনি সবথেকে ভালো জৈব সার দিতে পারবেন।
চা-পাতা সার হিসেবে ব্যবহারঃ
অর্থাৎ আমার যে চা খাই তার সিটিগুলি ফেলে না দিয়ে তা যথাস্থানে রাখুন। কারণ চায়ের পাতা বা চায়ের সিটিতে কিন্তু নাইট্রোজেনের মতো উপাদান থাকে, যা মাটিকে উর্বর করতে সহায়তা করে থাকে। মূলত গাছের গোঁড়ায় চায়ের পাতা দিলে তা মাটির আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং গাছকেও সুস্থ্য রাখতে সহায়তা করে থাকে। তবে সবথেকে ভালো হবে যদি আপনি প্রতিদিন চা খাওয়ার পর চায়ের সিটিগুলি একটি নির্দিষ্ট স্থানে রেখে দিন। একসাথে অনেকগুলো জমা হলে সেগুলি ভালো করে শুকিয়ে নিয়ে গুড়ো করে নিন। এরপর তা গাছের গোঁড়ায় গোঁড়ায় দিতে পারেন। চায়ের সিটি বা পাতা যদি অল্প অল্প করে যোগাড় করার ধৈর্য্য আপনার না থাকে, তাহলে পরিচিত চায়ের দোকান থেকেও তা নিতে পারেন।
কলার খোসা সার হিসেবে ব্যবহারঃ
সাধারণত আমরা অনেকেই কলা খেয়ে তার খোসাটা ফেলে দিয়ে থাকি। কিন্তু আপনি কি জানেন এই কলার খোসায় মূল্যবান কিছু উপাদান থাকে, যা গাছের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও প্রয়োজনীয়। মূলত কলার খোসায় পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহ বিদ্যমান।
আরও পড়ুনঃ শীতকালে যে ফুলের গাছগুলো টবে লাগাতে পারেন
অর্থাৎ এটি যদি আপনি সার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে তা গাছের শিকড় মজবুত করবে এবং ফুল ও ফল ধরতে সহায়তা করে থাকে। প্রশ্ন হলো কিভাবে এই কলার খোসা গাছের সারে পরিণত করবেন। এক্ষেত্রে কলার খোসাগুলি কুচি কুচি করে কেটে গাছের গোঁড়ায় দিতে পারেন, তবে সবথেকে উত্তম উপায় হলো তা পচিয়ে গাছের গোড়ায় দেয়া। আর এটি করতে হলে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে কলার চোকা বা খোসাগুলি কুচি কুচি করে সেই পাত্রে পরিমিত পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে। যখন এটি পচবে তখন তা গাছের গোঁড়ায় দিতে পারেন।
পোকা-মাকড়ের আক্রমণ ঠেকাতে লেবুর খোসার সারঃ
খেয়াল করে দেখবেন যে, গাছে ফুল ও ফল আসার সময় পোকা-মাকড়ের উপদ্রবও বেড়ে যায়। যার ফলে গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফুল ও ফল হয় না, শুধুমাত্র পোকা-মাকড়ের উপদ্রবে। তাই এক্ষেত্রে আপনি জৈব সার হিসেবে যে কোন লেবু বা কমলালেবুর খোসা সার হিসেবে গাছের গোড়ায় দিতে পারেন। কারণ এতে থাকে প্রাকৃতিক তেল যা পোকা-মাকড়ের আক্রমণ হতে গাছকে রক্ষা করে থাকে এবং গাছের ক্ষয় কমায়। এক্ষেত্রে আপনি লেবুর খোসাগুলি কুচি কুচি করে গাছের গোড়ায় দিতে পারেন বা ঝর্ণা বা পাত্রে নিয়ে গাছের উপরে পানি দিয়ে ধুয়েও তার গোড়ায় দিতে পারেন। এ ছাড়াও একটি নির্দিষ্ট পাত্রে রেখে তা পচিয়েও গোড়ায় দিতে পারেন।
গাছের শিকড়ে পুষ্টি যোগাবে কফি পাউডার সারঃ
মূলত কফি পাউডারে নাইট্রোজেন এর উপাদান সমৃদ্ধ, যা গাছের শিকড়ে পুষ্টি যোগাতে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যা করতে পারেন, তা হলো অল্প পরিমাণ মাটির সঙ্গে ১-২ টেবিল চামচ কফি পাউডার মিশ্রিত করে গাছ রোপন করার আগেই তা নীচের দিকে দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে গাছে নাইট্রোজেনের সমস্যার সমাধান হবে এবং গাছ ধীরে ধীরে বেড়ে উঠবে।
শীতকালে যে সারগুলো ব্যবহারে উপকারীতা রয়েছেঃ
মূলত শীতকালে যে সারগুলো ব্যবহার করলে গাছের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং সহায়ক হতে পারে, তা হলো, যেমন-
পটাশিয়াম এবং আয়রন সমৃদ্ধ সার ব্যবহার করা ভালো, কেননা এগুলি গাছের শিকড়কে শক্তিশালী করে, গাছের পুষ্টি সঞ্চয়ে সহায়তা করে এবং গাছকে ঠান্ডা প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।
জৈব সার, যার কোন বিকল্প নেই। কারণ জৈব সার যে কোন সময়েই গাছে দেয়া যেতে পারে। বিশেষ করে পচা গোবর, কেঁচো কম্পোস্ট সার, বিভিন্ন সবজির খোসা যা পচিয়ে দেয়া যেতে পারে, সেইসাথে চা-পাতা বিশেষ করে পেঁয়াজ ও রসুনের খোসা ইত্যাদি উপাদান গাছের পুষ্টি অর্থাৎ ক্যালসিয়ামসহ অন্যান্য উপদানে সহায়তা করে থাকে। ফলে গাছ ধীরে ধীরে সুস্থ্য ও সবল হয়ে বেড়ে ওঠে।
খেয়াল রাখতে হবে শীতকালে যেন বেশি নাইট্রোজেন যুক্ত সার দেয়া না হয়। কারণ শীতকালে বেশি নাইট্রোজেন যুক্ত সার গাছের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে, কিন্তু ঠান্ডার কারণে গাছের ক্ষতি হয়ে থাকে। তাই এক্ষেত্রে কম নাইট্রোজেন যুক্ত সার বা নাইট্রোজেন মুক্ত সার এ সময়ে গাছে দেয়াই ভালো।
যে সারগুলো এড়িয়ে চলতে হবেঃ
গাছ রোপণ করলে যেমন সারের প্রয়োজন আছে, ঠিক তেমনি অতিরিক্ত সার দেয়াতেও কিন্তু গাছের ক্ষতি হয়ে থাকে। অর্থাৎ ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ইত্যাদি রাসায়নিক সারগুলো যদি গাছে অতিরিক্ত পরিমাণে দেয়া হয় অথবা নিয়মানুযায়ী গাছে না দেয়া হয়, তাহলে তা গাছের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষ করে রাসায়নিক সারগুলো সাধারণত গাছের গোড়ায় দিতে হয় না, এটি গাছের শিকড়ের থেকে অন্তত এক হাত দূর দিয়ে দিতে হয়। কারণ অতিরিক্ত রাসায়নিক সার প্রয়োগে গাছের পাতা ঝরে যায় এবং গাছে নতুন কচি পাতা বের হতে পারেনা, গাছ আস্তে আস্তে শুকিয়ে যায়। এ ছাড়াও শীতকালে যদি তা ঘটে তাহলে গাছ ঠান্ডা সহ্য করতে না পারার কারণে মরে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে রাসায়নিক সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই নিকটস্থ কৃষি অফিস অথবা অভিজ্ঞ নার্সারী থেকে জেনে নিয়ে তারপর দিতে হবে। এ ছাড়াও অনেকে অবশ্য অনলাইন সহায়তা নিয়ে থাকে, বিশেষ করে ইউটিউব সার্চ দিয়েও দেখে নিতে পারেন। আসলে যে কোন গাছ বা ফুলগাছ মানুষের অত্যন্ত সখের একটি বিষয়। তাই পরিশ্রম ও অর্থ খরচ করেও যদি ফুল না ফোটে তাহলে অনেকটাই খারাপ লেগে থাকে।
শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো-পরিশেষেঃ
অন্যান্য ঋতুর তুলনায় শীতকালেই সবথেকে বেশী ফুল ফুটে থাকে। আর সে কারণেই অধিকাংশই শীতকালে বিভিন্ন ফুলের চারা টবে, ছাদ বাগানে বা বাগানে লাগিয়ে থাকে। প্রকৃতপক্ষে যে কোন ধরণের গাছই মানুষের নিকট অত্যন্ত সখের বিষয়। কিন্তু গাছ লাগালে তার পরিচর্যা যেমন জরুরী তেমন সার প্রয়োগসহ অন্যান্য বিষয়েও সমান খেয়াল রাখতে হয়। বিশেষ করে শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো তা জেনে বা পরামর্শ নিয়ে তবেই বিভিন্ন ফুলের চারা রোপন করা উচিত।
আরও পড়ুনঃ বিশ্বের ১৯৩টি দেশের জাতীয় ফুলের নাম ও তালিকা - বিশ্বে কতগুলো দেশ আছে
আসলে গাছ লাগানোর পর যদি দেখা যায় যে, তাতে আশানুরুপ ফুল বা ফল হচ্ছে না, তাহলে তা অত্যন্ত কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শুধুমাত্র এই কারণে গাছে পানি দিলে হয়না, তাতে উপযুক্ত সারও প্রয়োগ করা জরুরী। কিন্তু শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো বা কোন সার দিতে হয়, তা যদি জানা না থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। যাইহোক, আজকের আর্টিকেলে শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো বা কিভাবে ঘরে বসেই সার তৈরি করা যায় এবং কোন সারগুলো প্রকৃতপক্ষে এড়িয়ে অথবা কতটুকু প্রয়োজন ইত্যাদি বিষয়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। সুতরাং শীতকালে কোন সার ব্যবহার করা ভালো বিষয়ক আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার কোন মতামত/পরামর্শ থাকে তাহলে তা কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাতে পারেন এবং সেইসঙ্গে উপরোক্ত আলোচনায় আপনার দীর্ঘক্ষণ উপস্থিতি ও সম্পৃক্ততার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url