শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক

শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক বিষয়টি জানতে অবশ্যই কিভাবে শীতকালে চুল পড়া রোধ করা যেতে পারে, শীতকালে চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে কেন, চুল ভালো ও সুস্থ্য রাখতে যা করা যেতে পারে এবং চুলের যত্নে হেয়ার মাস্ক কিভাবে ব্যবহার সেসব বিষয়ে জানতে নিচের লেখাটি পড়ুন।
শীতকালে-অতিরিক্ত-চুল-পড়া-কি-স্বাভাবিক
ঋতু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়াজনিত সমস্যাসহ অন্যান্য উপসর্গও দেখা দিয়ে থাকে, যার প্রতিরোধ হিসেবে সর্বাগ্রে প্রয়োজন হয় সচেতনতার।

পেজ সূচিপত্রঃ শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক

শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক
কিভাবে শীতকালে চুল পড়া রোধ করা যেতে পারে
শীতকালে চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে কেন
চুল ভালো ও সুস্থ্য রাখতে যা করা যেতে পারে
চুলের যত্নে হেয়ার মাস্ক ব্যবহার
পরিশেষে

শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিকঃ

মূলত শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকায় শুষ্ক বাতাস এবং ঠান্ডার কারণে চুল শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, আর এ কারণেই শীতকালে চুল পড়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। আবার অনেকেই শীতকালে গরম পানি দিয়ে গোসল করেন, তা ছাড়াও ধুলোবালি ও ময়লা জমে থাকা এবং সেইসঙ্গে কম পানি পান করা, খুশকি ও স্ক্যাল্পের সমস্যা,শরীরে পর্যাপ্ত প্রোটিনের ঘাটতি ইতাদি বিষয়গুলি অতিরিক্ত চুল পড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তবে শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়াটা কিছুটা স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নেয়া যেতে পারে। সাধারণত একজন মানুষের দৈনিক ১০০টি চুল পড়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার, তবে যদি এর থেকে বেশি চুল পড়তে থাকে, তাহলে তার জন্য অবশ্যই যত্ন নেয়াটা অত্যন্ত জরুরী।

আরও পড়ুনঃ ঠান্ডার সময়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে কেন

যাইহোক, শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া রোধ করার আগে জানতে হবে কেন শীতকালে চুল বেশি পড়ে? এর কারণ কি হতে পারে, কিভাবে এই চুল পড়া রোধ করা যেতে পারে, কিভাবে শীতকালে চুলের যত্ন নেয়া উচিত বা চুল পড়া রোধে কার্যকরী করণীয় কি হতে পারে ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় জানতে নিচের নির্দেশনাগুলো ফলো করতে পারেন।

কিভাবে শীতকালে চুল পড়া রোধ করা যেতে পারেঃ

সাধারণত শীতকালে চুলের ক্ষেত্রে একটু বাড়তি বিশেষ যত্নের প্রয়োজন, যা নিম্নে বর্ণিত হলোঃ

নিয়মিত তেল মালিশ এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবেঃ অর্থাৎ শীতের সময় অন্তত সপ্তাহে অন্তত ২ বার শুদ্ধ নারিকেল বা আমল্ড তেল হালকা গরম করে স্ক্যাল্পে আলতোভাবে মালিশ করতে হবে। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং সেইসাথে চুলের গোড়াও মজবুত হবে। তবে মনে রাখবেন, মাথায় শ্যাম্পু ব্যবহারের পর, বিশেষ করে যখন কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন, তখন চুলের মাঝের অংশ থেকে ডগা পর্যন্তই তা সীমাবদ্ধ রাখতে হবে, কোনমতেই তা যে স্ক্যাল্পে না লাগে।

কুসুম গরম পানি ব্যবহারঃ অনেকেই আছে, যারা শীতকালে অতিরিক্ত ঠাণ্ডার জন্য বেশি গরম পানি ব্যবহার করে থাকে এবং তা মাথায়ও দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে এটি মোটেই করা যাবে না। অর্থাৎ মাথায় পানি দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে, যেন তা হালকা বা কুসুম গরম পানি হতে হবে। এতে করে স্ক্যাল্পের প্রাকৃতিক তেল রক্ষা পাবে এবং সেইসঙ্গে চুলের রুক্ষতা কমাতেও সহায়তা করবে।

হেয়ার মাস্ক ব্যবহারঃ চুলের ক্ষতি রোধ করতে সপ্তাহে অন্তত একবার হেয়ার মাস্ক লাগাতে পারেন। বিশেষ করে ডিম ও দইয়ের প্যাক বা মধু ও এবং অ্যালোভেরা জেলের মিশ্রণ চুলের পুষ্টি জুগিয়ে থাকে। তাই এগুলো দিয়ে প্যাক তৈরি করে প্রতি সপ্তাহে অন্ততপক্ষে একবার তা চুলে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে চুল পড়া রোধ হবে এবং চুলের স্বাস্থ্যও রক্ষা পাব্

ধুলোবালি থেকে চুলকে রক্ষা করাঃ শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকায় ধুলোবালির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর বাইরে বের হলে মাথায় ধুলোবালি, গাড়ির ধোয়া ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়, যেটি চুলের জন্য অত্যন্ত ক্ষতি বয়ে আনে। তাই শীতের সময় ধুলোবালির প্রকোপ হতে চুলকে রক্ষা করতে এবং বিশেষ করে বাইরে বের হওয়ার সময় টুপি বা স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে রাখা ভালো। এতে করে ঠান্ডা বাতাস থেকে চুল রক্ষা পাবে এবং সেইসঙ্গে ধুলোবালি ও অন্যান্য ক্ষতিকর আবহাওয়া থেকেও চুল নিরাপদে থাকবে।

চুল ভেজা নিয়ে সতকর্তাঃ অর্থাৎ অনেকেই আছেন, যারা গোসল করার পর চুল আঁচড়ে থাকেন। তাদের যুক্তি হল চুলের জট খুলতে গোসল করার পরই তা আঁচড়াতে হবে। কিন্তু বিষয়টি একেবারেই ঠিক নয়। কারণ ভেজা চুল অত্যন্ত নরম ও দুর্বল থাকে। তাই যখন ভেজা গোসলের পর চুল আঁচড়ানো হয়, তখন দ্রুত চিরুনির সাথে বেশি উঠে যায়। এক্ষেত্রে বিকল্প বা যুক্তিযুক্ত পন্থা হলো গোসল করার আগেই চুল ধীরে ধীরে আঁচড়ে নিতে হবে। তাহলে চুলের ক্ষতি বা চুল কম উঠবে। আবার কেউ কেউ চুল তাড়াতাড়ি শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করে থাকেন। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন, হেয়ার ড্রায়ারের তাপমাত্রা খুবই যেন অতিরিক্ত না হয়, তবে সবথেকে ভালো হলো, হেয়ার ড্রায়ার এড়িয়ে যাওয়া।

শ্যাম্পু নির্বাচনঃ শীতকালে চুল পড়া রোধ করতে অবশ্যই সঠিক শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত। অনেকেই আছেন, মাথায় শ্যাম্পু করার ক্ষেত্রে যে কোন ধরণের শ্যাম্পু ব্যবহার করে। এটা মোটিই ঠিক নয়, চুলে শ্যাম্পু করার ক্ষেত্রে অবশ্যই কেমিক্যালমুক্ত শ্যাম্পু বা মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত। কারণ এটি স্ক্যাল্পের স্বাভাবিক পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে থাকে।

স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণঃ চুলের যত্ন নিতে হলে অবশ্যই খাদ্য গ্রহণে সজাগ হতে হবে। বিশেষ করে প্রতিদিনের খাদ্যে যেন ডিম, মাছ, মাংস, ডাল, বাদাম, মিষ্টি আলু, সবুজ শাক-সবজি সহ ভিটামিন বি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে। এ ছাড়াও পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে হবে।

শীতকালে চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে কেনঃ

এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞগণের মতামত ঠিক এমনটা যে, সাধারণত চুল পড়ার পেছনে অন্যতম কারণ হলো কিছু পরিবেশগত এবং শারীরিক কারণ। অর্থাৎ চুল পড়ার জন্য দুটো কারণই প্রকৃতভাবে দায়ী। যা নিম্নে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হলোঃ

অধিকাংশ সময়ের থেকে শীতকালেই চুল বেশি পড়ে, কারণ শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। আর এই শুষ্ক বাতাস ব্যক্তির চুল ও মাথার ত্বক থেকে প্রাকৃতিক আর্দ্রতার ভাবটি দূর করে দেয়, আর শুধুমাত্র এই কারণে স্ক্যাল্প শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে পড়ে এবং সেইসঙ্গে সংবেদনশীল।

সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়া এবং বায়ু দুষণের কারণে স্ক্যাল্পে ময়লা জমা হতে থাকে এবং চুরের গোড়া দুর্বল হয়ে যায়। এ ছাড়াও শুষ্ক স্ক্যাল্পের কারণে মাথা চুলকায় এবং খুশকির উপদ্রব বাড়ে। আর শুধুমাত্র এই কারণে চুলে খুশকিগুলো ফলিকলগুলোকে দুর্বল করে দেয়, যা চুল পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।

শীতকালের ঠান্ডা এড়ানোর জন্য অনেকেই গরম পানি ব্যবহার করে গোসল করার জন্যভ কিন্তু এই গরম পানি যখন চুলে দেয়া হয়, তখন তা স্ক্যাল্পে জমাকৃত প্রাকৃতিক তেল হ্রাস করে থাকে এবং এর ফলে চুল আরও শুষ্ক, ক্ষীণ ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। যার ফলে চুলে হাত দিলেই বা চুল আঁচড়ালেই বেশি চুল উঠে যায়।

আরও পড়ুনঃ শীতে সুস্থ্য থাকতে হলে কি করবেন, কি করবেন না

শরীরের প্রয়োজনীয় ঘাটতিঃ শীতকালে নানা পরিবর্তনের মধ্যে অন্যতম হলো ঋতু পরিবর্তন। আর এই ঋতু পরিবর্তনের সময়কালে শরীরের কিছু প্রয়োজনীয় উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয় যা চুল পড়ার একটি কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। এ ছাড়াও খাদ্য উপাদানের মধ্যে যেমন-আয়রনের ঘাটতি, ভিটামিন ডি ও বি এর অভাব, প্রোটিনের অভাব। অর্থাৎ প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানের কারনেও চুলের স্বাভাবিক মাত্রা ব্যাহত হয়, ফলে অতিরিক্ত চুল পড়ে।

চুল ভালো ও সুস্থ্য রাখতে যা করা যেতে পারেঃ

যদিও আমরা জানি যে, শীতকালে ধুলাবালির প্রকোপ অনেকাংশে বেড়ে যায়। তাই এই সময়ে চুলকে নানারকম আবহাওয়াজনিত সমস্যা থেকে রক্ষা করতে বাইরে বের হওয়ার সময় মাথায় টুপি বা স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে তারপরে বের হওয়া উচিত। এতে করে চুলে ধুলোবালি কম লাগবে এবং সেইসঙ্গে ঠান্ডা বাতাস থেকেও চুল রক্ষা পাবে।

অনেকেই আছেন, যারা ঘন ঘন শ্যাম্পু করে থাকেন। এক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয় যে, ঘন ঘন শ্যাপ্মু করলে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে পড়ে এবং সেইসঙ্গে মাথার ত্বকে থাকা প্রাকৃতিক তেলগুলি নষ্ট হয়ে যায়। তাই চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু না করে সালফেটমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।

শীতে মাথায় ধুলোবালি পড়ার কারণে খুশকির প্রকোপ বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে খুশকি এড়াতে মাথার ত্বকে ময়েশ্চারাইজড রাখতে হবে। এ ছাড়াও অ্যালোভেরা ব্যবহার করা যেতে পারে বিশেষ করে চুলের রুক্ষতা এড়াতে। সর্বোপরি সপ্তাহে অন্তত একদিন অন্তত ডিপ কন্ডিশনিং করতে পারেন।

দ্রুত চুর শুকাতে অনেকেই হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত হিটে চুলের ক্ষতি হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে যতটুকু সম্ভব এগুলো ব্যবহার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।

চুল ভাল রাখতে হাইড্রেটেড থাকতে হবে। অর্থাৎ পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো ভিটামিন সমৃদ্ধ সুষম খাদ্য খাওয়া নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়াও ভিটামিন ও সুষম খাদ্য গ্রহণ করাও আবশ্যক।

শীতকারে চুলের আর্দ্রতা হ্রাসের কারণে চুল অনেকই নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে শিয়া তেলের মতো পুষ্টিকর তেল ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ চুল পড়া রোধ এবং চুলকে সুস্থ্য ও সবল রাখতে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হবে।

চুলের যত্নে হেয়ার মাস্ক ব্যবহারঃ

শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক বিষয়ে সপ্তাহে অন্তত একদিন হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ

মূলত চুলের গোড়া মজবুত করতে এবং চুলের খুশকি দূর করতে অ্যালোভেরা জেলের সাথে পরিমাণ মতো লেবুর রস ও সাড়ে তিন ফোটা মিশ্রণ অর্গানিক নারিকেল তেল মিশ্রণ করে চুল ও মাথার স্ক্যাল্পে লাগাতে পারেন।

২টি পাকা কলা ভালোভাভে চটকে নিয়ে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু এবং আধা কাপ দুধ ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর এটি চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিয়ে অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর তা শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এই হেয়ার প্যাকটি আপনার চুলের পুষ্টি যোগাতে সহায়তা করবে এবং সেইসঙ্গে তা চুলও ঝরঝরে করবে।

পাকা কলা ১টি বা ২টি ভালো করে চটকে মাখুন এবং এর মধ্যে ৩-৪ ফোটা আমল্ড তেল ভালোভাবে মিশ্রণ করে তা চুলের গোড়া এবং সমস্ত চুলে লাগিয়ে নিয়ে অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার চুলকে উজ্জ্বল, নরম এবং ঝরঝরে করবে এবং চুলকে ক্ষতি থেকেও রক্ষা করবে।

শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক-পরিশেষেঃ

আসলে শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক বিষয়ের আলোকে উপরোক্ত পরামর্শগুলি আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। মূলত শীতকালে আবহাওয়াজনিত কারণে নানারকম উপসর্গ তৈরি হয়ে থাকে। কারণ একদিকে যেমন ঠান্ডা আবহাওয়া তেমনি অন্যদিকে ঋতুর পরিবর্তন জনিত সমস্যা। সব মিলিয়ে সবথেকে যেটা অত্যন্ত জরুরী তা হলো ঋতুর পরিবর্তনের সাথে সাথে নিজের অভ্যাসগত পরিবর্তনও অত্যন্ত জরুরী।

আরও পড়ুনঃ শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন কিভাবে নেবেন

সুতরাং আজকের শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক বিষয়ক আলোচনাটি পড়ে যদি আপনার কোন সহায়তা অথবা জ্ঞানের সীমা পরিসরে ন্যূনতম সহায়তা করে থাকে, তাহলে তা অবশ্যই অন্যদেরও পড়ার সুযোগ করে দিবেন। আসলে নারী-পুরুষ উভয়েরই চুলের যত্ন নেয়া উচিত, কারণ মাতার চুলই একজন মানুষের সৌন্দর্য এবং ব্যক্তিত্বকে প্রকাশ করে থাকে। যাইহোক শীতকালে অতিরিক্ত চুল পড়া কি স্বাভাবিক আলোচনায় আপনার দীর্ঘক্ষণ উপস্থিতি এবং সম্পৃক্ততার জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং সেইসঙ্গে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বি.দ্র.: মূলত এই ব্লকে প্রদত্ত তথ্যগুলি শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞান এবং তথ্যের উদ্দেশ্যে প্রণীত, এটি কোন চিকিৎসা পরামর্শ নয়। তবে চিকিৎসা সংক্রান্ত যে কোন উদ্বেগের জন্য অবশ্যই একজন যোগ্যতাসম্পন্ন এবং স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Mithu Sarker
Mithu Sarker
আমি মিঠু সরকার, দুই বছর ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং ও এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখে আসছি। ব্লগ পোস্ট, ওয়েব কনটেন্ট ও মার্কেটিং রাইটিংয়ে আমার বিশেষ দক্ষতা রয়েছে। মানসম্মত ও পাঠকবান্ধব লেখার মাধ্যমে অনলাইন সফলতা গড়াই আমার লক্ষ্য।